আবর্জনা থেকে ‘ক্রিসমাস ভিলেজ’
রূপান্তর ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
সম্পূর্ণ আবর্জনা দিয়ে ক্ষুদ্র ‘ক্রিসমাস ভিলেজ’ তৈরি করেছেন দুবাইভিত্তিক এক ভারতীয় দম্পতি। পরিবেশবান্ধব উৎসব উদ্্যাপনের লক্ষ্য নিয়ে স্বল্প খরচে তারা এটি তৈরি করেছেন। ওরসন ও শ্রদ্ধা অ্যালেক্স দম্পতি তাদের বন্ধু অ্যালিস্টেয়ারকে নিয়ে টানা পঞ্চমবারের মতো একজনের আবর্জনাকে ক্রিসমাস সম্পদে রূপান্তরিত করলেন।
শোবার ঘরের এক দেয়ালের সঙ্গে লাগানো ৯ ফুট উচ্চতার এই গ্রামটি ভারতের চেন্নাইয়ে অবস্থিত ভেলাংকান্নির ব্যাসিলিকা অব আওয়ার লেডি অব গুড হেলথের আদলে গড়ে তোলা হয়েছে। দুবাইয়ের আশপাশের বিভিন্ন ময়লার স্তূপ থেকে সংগ্রহ করা থার্মোকলের তৈরি চমকপ্রদ এই চার্চের মূল কাঠামো ৯টি অংশ দিয়ে তৈরি।
আবর্জনা সংগ্রহ থেকে নিখুঁত পণ্য তৈরি পর্যন্ত নিজেদের চিন্তাকে জীবন্ত রূপ দিতে তিন মাস লেগেছে এই তিনজনের। বালিশের তুলা দিয়ে বানানো তুষারঘেরা ভূচিত্র ও অশ্বশালার দিকে যাওয়ার তুষারময় সেতুসহ ক্ষুদ্র এই গ্রাম তৈরিতে ১০০ মানবঘণ্টা ও ৪৫ দিন লেগেছে।
এই দম্পতি বলেন, ময়লার স্তূপ থেকে নিজেদের পছন্দমতো ক্রিসমাস দৃশ্য তৈরির তৃপ্তিকর ও স্মৃতিময় অনভূতি ছাড়াও তারা মানুষকে বোঝাতে চেয়েছেন, পৃথিবীকে সাজাতে খরচ করতে হয় না। ‘খালি সামনে ভাবুন এবং অর্থ ও পরিবেশসচেতন হন।’
শেয়ার করুন
রূপান্তর ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

সম্পূর্ণ আবর্জনা দিয়ে ক্ষুদ্র ‘ক্রিসমাস ভিলেজ’ তৈরি করেছেন দুবাইভিত্তিক এক ভারতীয় দম্পতি। পরিবেশবান্ধব উৎসব উদ্্যাপনের লক্ষ্য নিয়ে স্বল্প খরচে তারা এটি তৈরি করেছেন। ওরসন ও শ্রদ্ধা অ্যালেক্স দম্পতি তাদের বন্ধু অ্যালিস্টেয়ারকে নিয়ে টানা পঞ্চমবারের মতো একজনের আবর্জনাকে ক্রিসমাস সম্পদে রূপান্তরিত করলেন।
শোবার ঘরের এক দেয়ালের সঙ্গে লাগানো ৯ ফুট উচ্চতার এই গ্রামটি ভারতের চেন্নাইয়ে অবস্থিত ভেলাংকান্নির ব্যাসিলিকা অব আওয়ার লেডি অব গুড হেলথের আদলে গড়ে তোলা হয়েছে। দুবাইয়ের আশপাশের বিভিন্ন ময়লার স্তূপ থেকে সংগ্রহ করা থার্মোকলের তৈরি চমকপ্রদ এই চার্চের মূল কাঠামো ৯টি অংশ দিয়ে তৈরি।
আবর্জনা সংগ্রহ থেকে নিখুঁত পণ্য তৈরি পর্যন্ত নিজেদের চিন্তাকে জীবন্ত রূপ দিতে তিন মাস লেগেছে এই তিনজনের। বালিশের তুলা দিয়ে বানানো তুষারঘেরা ভূচিত্র ও অশ্বশালার দিকে যাওয়ার তুষারময় সেতুসহ ক্ষুদ্র এই গ্রাম তৈরিতে ১০০ মানবঘণ্টা ও ৪৫ দিন লেগেছে।
এই দম্পতি বলেন, ময়লার স্তূপ থেকে নিজেদের পছন্দমতো ক্রিসমাস দৃশ্য তৈরির তৃপ্তিকর ও স্মৃতিময় অনভূতি ছাড়াও তারা মানুষকে বোঝাতে চেয়েছেন, পৃথিবীকে সাজাতে খরচ করতে হয় না। ‘খালি সামনে ভাবুন এবং অর্থ ও পরিবেশসচেতন হন।’