১৯ আগস্ট থেকে খুলবে বিনোদন কেন্দ্র
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ আগস্ট, ২০২১ ০০:০০
কয়েকটি শর্তে ১৯ আগস্ট থেকে পর্যটন কেন্দ্র, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্রও খুলে দিচ্ছে সরকার। সেদিন থেকে সব গণপরিবহনই সড়কে নামতে পারবে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৯ আগস্ট থেকে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সড়ক, রেল ও নৌপথে সব ধরনের গণপরিবহন চলাচল করতে পারবে। সব ধরনের পর্যটন কেন্দ্র,রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র এতদিন বন্ধই ছিল। আসন বা ধারণক্ষমতার অর্ধেক খালি রেখে ১৯ আগস্ট থেকে সেসব আবার খোলা যাবে। পাশাপাশি সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরা নিশ্চিত করা এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে অবহেলা দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব বহন করতে হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এখন শপিং মল, মার্কেট, দোকানপাট সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে খোলা রাখার অনুমতি আছে। আর খাবারের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁ অর্ধেক আসন খালি রেখে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যায়। এসব নিয়মে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। গত বছর ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। সেসব খোলার বিষয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা আসেনি।
বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হলেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হলে আবার বিধিনিষেধ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিককের এ কথা বলেন তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহামারীকালে ক্ষতিগ্রস্ত সরকারি চাকরিপ্রত্যাশীদের বয়সে ২১ মাস ছাড় দিতে একটি প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। গত বছর ২৫ মার্চ যাদের বয়স ৩০ বছর হয়েছে, তারা এ ছাড়ের আওতায় আসবেন। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান যেসব বিজ্ঞাপন দেবে, সেই বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করবে, যাদের বয়স ২৫ মার্চ ৩০ বছর হয়েছে, তারাও আবেদন করতে পারবে।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ আগস্ট, ২০২১ ০০:০০

কয়েকটি শর্তে ১৯ আগস্ট থেকে পর্যটন কেন্দ্র, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্রও খুলে দিচ্ছে সরকার। সেদিন থেকে সব গণপরিবহনই সড়কে নামতে পারবে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৯ আগস্ট থেকে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সড়ক, রেল ও নৌপথে সব ধরনের গণপরিবহন চলাচল করতে পারবে। সব ধরনের পর্যটন কেন্দ্র,রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র এতদিন বন্ধই ছিল। আসন বা ধারণক্ষমতার অর্ধেক খালি রেখে ১৯ আগস্ট থেকে সেসব আবার খোলা যাবে। পাশাপাশি সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরা নিশ্চিত করা এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে অবহেলা দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব বহন করতে হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এখন শপিং মল, মার্কেট, দোকানপাট সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে খোলা রাখার অনুমতি আছে। আর খাবারের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁ অর্ধেক আসন খালি রেখে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যায়। এসব নিয়মে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। গত বছর ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। সেসব খোলার বিষয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা আসেনি।
বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হলেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হলে আবার বিধিনিষেধ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিককের এ কথা বলেন তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহামারীকালে ক্ষতিগ্রস্ত সরকারি চাকরিপ্রত্যাশীদের বয়সে ২১ মাস ছাড় দিতে একটি প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। গত বছর ২৫ মার্চ যাদের বয়স ৩০ বছর হয়েছে, তারা এ ছাড়ের আওতায় আসবেন। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান যেসব বিজ্ঞাপন দেবে, সেই বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করবে, যাদের বয়স ২৫ মার্চ ৩০ বছর হয়েছে, তারাও আবেদন করতে পারবে।