কলিন পাওয়েল মারা গেছেন
রূপান্তর ডেস্ক | ১৯ অক্টোবর, ২০২১ ০০:০০
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল মারা গেছেন। কভিডপরবর্তী জটিলতায় ৮৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী। গতকাল সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে তার পরিবার জানিয়েছে, ‘কলিন পাওয়েল আমাদের সবাইকে ছেড়ে চলে গেছেন। আমরা একজন অসাধারণ মানুষ, প্রেমময় স্বামী, বাবা, দাদা এবং মহান আমেরিকানকে হারিয়েছি।’ তার পরিবারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, তিনি করোনার টিকাও নিয়েছিলেন।
কলিন পাওয়েল বিংশ শতাব্দীর শেষ এবং একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি দীর্ঘদিন রিপাবলিকান দলে ছিলেন। তিনিই একমাত্র আফ্রিকান আমেরিকান যিনি যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান ছিলেন।
তিনি ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত সাবেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৯-তে সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের অধীনে জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পান কলিন পাওয়েল। আর ২০০১ সালে প্রেসিডেন্ট জুনিয়র বুশ তাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে মনোনীত করেন।
শেয়ার করুন
রূপান্তর ডেস্ক | ১৯ অক্টোবর, ২০২১ ০০:০০

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল মারা গেছেন। কভিডপরবর্তী জটিলতায় ৮৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী। গতকাল সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে তার পরিবার জানিয়েছে, ‘কলিন পাওয়েল আমাদের সবাইকে ছেড়ে চলে গেছেন। আমরা একজন অসাধারণ মানুষ, প্রেমময় স্বামী, বাবা, দাদা এবং মহান আমেরিকানকে হারিয়েছি।’ তার পরিবারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, তিনি করোনার টিকাও নিয়েছিলেন।
কলিন পাওয়েল বিংশ শতাব্দীর শেষ এবং একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি দীর্ঘদিন রিপাবলিকান দলে ছিলেন। তিনিই একমাত্র আফ্রিকান আমেরিকান যিনি যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান ছিলেন।
তিনি ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত সাবেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৯-তে সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের অধীনে জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পান কলিন পাওয়েল। আর ২০০১ সালে প্রেসিডেন্ট জুনিয়র বুশ তাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে মনোনীত করেন।