জাতীয় কারিগরি কমিটির পরামর্শ
লক্ষণ প্রকাশের ১০ দিন পর্যন্ত আইসোলেশন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০
কভিড-১৯ পজিটিভ রোগীরা লক্ষণ প্রকাশের ১০ দিন পর্যন্ত আইসোলেশনে থাকবে। এছাড়া কভিড-১৯ নিশ্চিত রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন এমন ব্যক্তি যাদের কোনো উপসর্গ নেই তাদের কোয়ারেন্টাইনের প্রয়োজন নেই, তবে তাদের টাইট মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে।
গতকাল বুধবার কভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কভিড-১৯ রোগের সাম্প্রতিক ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বন্ধে পাঁচ দফা সুপারিশ করা হয়। এতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার রাতে জুম প্ল্যাটফর্মে পরামর্শক কমিটির ৫৩তম সভা হয়। কভিড-১৯ রোগের সাম্প্রতিক ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বন্ধে বিস্তারিত বিশ্লেষণ ও আলোচনা হয়। কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. সহিদুল্লার সভাপতিত্বে এই সভা হয়।
কমিটির অন্য সুপারিশগুলো হলো বিমানবন্দরসহ সব পোর্ট এন্ট্রিতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানো; সব সরকারি হাসপাতালে সার্বক্ষণিক কভিড ও নন-কভিড সব রোগীর জরুরি চিকিৎসা নিশ্চিত; মন্ত্রিপরিষদ কর্র্তৃক জারিকৃত প্রজ্ঞাপনের বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অংশীদারদের যেমন পরিবহন মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতারাসহ সবাইকে সম্পৃক্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ; জনগণকে মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণের প্রস্তাব এবং জনপ্রতিনিধি ও ধর্মীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণকে সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধকরণ।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০

কভিড-১৯ পজিটিভ রোগীরা লক্ষণ প্রকাশের ১০ দিন পর্যন্ত আইসোলেশনে থাকবে। এছাড়া কভিড-১৯ নিশ্চিত রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন এমন ব্যক্তি যাদের কোনো উপসর্গ নেই তাদের কোয়ারেন্টাইনের প্রয়োজন নেই, তবে তাদের টাইট মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে।
গতকাল বুধবার কভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কভিড-১৯ রোগের সাম্প্রতিক ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বন্ধে পাঁচ দফা সুপারিশ করা হয়। এতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার রাতে জুম প্ল্যাটফর্মে পরামর্শক কমিটির ৫৩তম সভা হয়। কভিড-১৯ রোগের সাম্প্রতিক ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বন্ধে বিস্তারিত বিশ্লেষণ ও আলোচনা হয়। কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. সহিদুল্লার সভাপতিত্বে এই সভা হয়।
কমিটির অন্য সুপারিশগুলো হলো বিমানবন্দরসহ সব পোর্ট এন্ট্রিতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানো; সব সরকারি হাসপাতালে সার্বক্ষণিক কভিড ও নন-কভিড সব রোগীর জরুরি চিকিৎসা নিশ্চিত; মন্ত্রিপরিষদ কর্র্তৃক জারিকৃত প্রজ্ঞাপনের বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অংশীদারদের যেমন পরিবহন মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতারাসহ সবাইকে সম্পৃক্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ; জনগণকে মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণের প্রস্তাব এবং জনপ্রতিনিধি ও ধর্মীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণকে সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধকরণ।