‘ব্যবসায়ীরা যা চাইছেন তাই হচ্ছে’
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৬ মে, ২০২২ ০০:০০
কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বলেছেন, একের পর এক নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে। এখন আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হচ্ছে। গত চার মাস ধরেই দফায় দফায় ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। ব্যবসায়ীরা যা চাইছেন তাই হচ্ছে। দাম বাড়ালে পুরো ব্যাখ্যা দিতে হবে। আমি দাম বাড়ানো-কমানোর বিষয়ে কথা বলছি না। আমি বলতে চাই কেন এবং কোনভাবে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হচ্ছে সেই ব্যাখ্যা ভোক্তাদের জানাতে হবে।
তিনি দেশ রূপান্তরকে আরও বলেন আমদানি থেকে শুরু করে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য হাতে আসা পর্যন্ত যে কটি ধাপ রয়েছে তা যদি সরকারের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়, তাহলে এটা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। এভাবে ব্যবসায়ীদের প্রস্তাব এবং বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দাম বাড়িয়ে দেওয়ার মানে হলো ভোক্তাদের অধিকার খর্ব করা।
ড. শামসুল আলম আরও বলেন, আমরা দেখছি শুধু ব্যবসায়ীদের প্রস্তাব বিবেচনা করা হয়। আমাদের কনজ্যুমারদের মূল্য কমানোর কোনো প্রস্তাব নিয়ে যাওয়ার অধিকার তো নেই। আবার কেন কী কারণে পণ্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে সেটির পূর্ণ ব্যাখ্যা পাওয়ার অধিকারও নেই ভোক্তাদের। বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৬ মে, ২০২২ ০০:০০

কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বলেছেন, একের পর এক নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে। এখন আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হচ্ছে। গত চার মাস ধরেই দফায় দফায় ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। ব্যবসায়ীরা যা চাইছেন তাই হচ্ছে। দাম বাড়ালে পুরো ব্যাখ্যা দিতে হবে। আমি দাম বাড়ানো-কমানোর বিষয়ে কথা বলছি না। আমি বলতে চাই কেন এবং কোনভাবে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হচ্ছে সেই ব্যাখ্যা ভোক্তাদের জানাতে হবে।
তিনি দেশ রূপান্তরকে আরও বলেন আমদানি থেকে শুরু করে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য হাতে আসা পর্যন্ত যে কটি ধাপ রয়েছে তা যদি সরকারের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়, তাহলে এটা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। এভাবে ব্যবসায়ীদের প্রস্তাব এবং বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দাম বাড়িয়ে দেওয়ার মানে হলো ভোক্তাদের অধিকার খর্ব করা।
ড. শামসুল আলম আরও বলেন, আমরা দেখছি শুধু ব্যবসায়ীদের প্রস্তাব বিবেচনা করা হয়। আমাদের কনজ্যুমারদের মূল্য কমানোর কোনো প্রস্তাব নিয়ে যাওয়ার অধিকার তো নেই। আবার কেন কী কারণে পণ্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে সেটির পূর্ণ ব্যাখ্যা পাওয়ার অধিকারও নেই ভোক্তাদের। বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে।