নেদারল্যান্ডসে প্রশিক্ষণ নিতে গিয়ে দুই কনস্টেবল লাপাত্তা
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২৮ মে, ২০২২ ০০:০০
সিএমপির ডগ স্কোয়াডের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কুকুরের ব্যবস্থাপনার ওপর নেদারল্যান্ডসে প্রশিক্ষণ নিতে গিয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের দুই কনস্টেবল লাপাত্তা হয়েছে। তাদের ছাড়াই দেশে ফিরে এসেছেন আট সদস্যের প্রশিক্ষণ টিমের বাকি ছয়জন। দুই কনস্টেবল পালিয়ে গেছে নাকি অন্য কোনো ঘটনা ঘটেছে, তা নিশ্চিত হতে পারেননি পুলিশ কর্মকর্তারা।
লাপাত্তা পুলিশ সদস্যরা হলেন, রাসেল চন্দ্র দে ও শাহ আলম। রাসেলের বাড়ি কক্সবাজারে আর শাহ আলমের বাড়ি কুমিল্লায়। পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সিএমপির ডগ স্কোয়াডের কার্যক্রমের কনস্টেবল লাপাত্তা অংশ হিসেবে কুকুরের ব্যবস্থাপনা, পরিচালনার ওপর প্রশিক্ষণ নিতে আট সদস্যের একটি টিম গত ৯ মে নেদারল্যান্ডসে যান এবং প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেন। ২৩ মে তাদের দেশে ফেরার কথা থাকলেও ২২ মে থেকে ওই দুই কনস্টেবলের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তাদের ছাড়াই টিমের বাকি ৬ সদস্য গত ২৪ মে দেশে ফিরে আসেন।
সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার (সদর) আমির জাফর দেশ রূপান্তরকে বলেন, বিষয়টি নেদারল্যান্ডস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসকে ও সেখানকার পুলিশ বিভাগকেও জানানো হয়েছে। আমরা তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেছি। এখন পর্যন্ত কেউ তাদের বিষয়ে কিছু বলতে পারছে না। তারা পালিয়ে আত্মগোপন করেছে নাকি তাদের সঙ্গে অন্য কিছু হয়েছে তা এখনো আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা আর কয়েক দিন খোঁজখবর নেব, এরপর যদি মনে হয় যে এরা পালিয়ে গেছে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেয়ার করুন
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২৮ মে, ২০২২ ০০:০০

সিএমপির ডগ স্কোয়াডের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কুকুরের ব্যবস্থাপনার ওপর নেদারল্যান্ডসে প্রশিক্ষণ নিতে গিয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের দুই কনস্টেবল লাপাত্তা হয়েছে। তাদের ছাড়াই দেশে ফিরে এসেছেন আট সদস্যের প্রশিক্ষণ টিমের বাকি ছয়জন। দুই কনস্টেবল পালিয়ে গেছে নাকি অন্য কোনো ঘটনা ঘটেছে, তা নিশ্চিত হতে পারেননি পুলিশ কর্মকর্তারা।
লাপাত্তা পুলিশ সদস্যরা হলেন, রাসেল চন্দ্র দে ও শাহ আলম। রাসেলের বাড়ি কক্সবাজারে আর শাহ আলমের বাড়ি কুমিল্লায়। পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সিএমপির ডগ স্কোয়াডের কার্যক্রমের কনস্টেবল লাপাত্তা অংশ হিসেবে কুকুরের ব্যবস্থাপনা, পরিচালনার ওপর প্রশিক্ষণ নিতে আট সদস্যের একটি টিম গত ৯ মে নেদারল্যান্ডসে যান এবং প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেন। ২৩ মে তাদের দেশে ফেরার কথা থাকলেও ২২ মে থেকে ওই দুই কনস্টেবলের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তাদের ছাড়াই টিমের বাকি ৬ সদস্য গত ২৪ মে দেশে ফিরে আসেন।
সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার (সদর) আমির জাফর দেশ রূপান্তরকে বলেন, বিষয়টি নেদারল্যান্ডস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসকে ও সেখানকার পুলিশ বিভাগকেও জানানো হয়েছে। আমরা তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেছি। এখন পর্যন্ত কেউ তাদের বিষয়ে কিছু বলতে পারছে না। তারা পালিয়ে আত্মগোপন করেছে নাকি তাদের সঙ্গে অন্য কিছু হয়েছে তা এখনো আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা আর কয়েক দিন খোঁজখবর নেব, এরপর যদি মনে হয় যে এরা পালিয়ে গেছে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।