চীনের প্রভাব ঠেকাতে গ্লোবাল গেটওয়ে ইইউর
রূপান্তর ডেস্ক | ৩ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০
চীনের প্রভাবকে চ্যালেঞ্জ জানাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ৩০ হাজার কোটি ইউরোর বড় ধরনের একটি বৈশ্বিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। গত বুধবার ‘গ্লোবাল গেটওয়ে স্ট্র্যাটেজি’ নামে এ পরিকল্পনার কথা জানান ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিন। খবর বিবিসির।
চীন তাদের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের’ মধ্য দিয়ে বিশ্বে, বিশেষ করে এশিয়ায় বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করেছে। চীনের এ উদ্যোগের সত্যিকার বিকল্প হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে ইইউর বিনিয়োগ পরিকল্পনাকে।
বিশ্বের অবকাঠামোয় যে অসম্পূর্ণতা, ফাঁক আছে তা পূরণ করাসহ অবকাঠামো-সংশ্লিষ্ট টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে অংশীদার দেশগুলোতে এ প্রকল্প নিয়ে অগ্রসর হবে ইইউ। এ উন্নয়ন হবে জলবায়ু পরিবর্তন রোধ ও পরিবেশের ক্ষতি না করার পথে থেকেই।
জার্মান মার্শাল ফান্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অ্যান্ড্রু স্মল বলেন, ‘গ্লোবাল গেটওয়ে উদ্যোগের মধ্য দিয়ে ইইউ প্রথম একসঙ্গে একটি প্যাকেজ নিয়ে অগ্রসর ও আর্থিক কৌশল নির্ধারণের চেষ্টা নিয়েছে। এতে চীনের কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার চিন্তাভাবনা করা দেশগুলো একটি বিকল্প পথ পেতে পারে।’
গ্লোবাল গেটওয়ের জন্য যে কোটি কোটি ইউরো প্রয়োজন, তা সদস্য রাষ্ট্র, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি খাত থেকে কীভাবে সংগ্রহ করা যায় তা খতিয়ে দেখছে ইইউ।
শেয়ার করুন
রূপান্তর ডেস্ক | ৩ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০

চীনের প্রভাবকে চ্যালেঞ্জ জানাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ৩০ হাজার কোটি ইউরোর বড় ধরনের একটি বৈশ্বিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। গত বুধবার ‘গ্লোবাল গেটওয়ে স্ট্র্যাটেজি’ নামে এ পরিকল্পনার কথা জানান ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিন। খবর বিবিসির।
চীন তাদের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের’ মধ্য দিয়ে বিশ্বে, বিশেষ করে এশিয়ায় বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করেছে। চীনের এ উদ্যোগের সত্যিকার বিকল্প হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে ইইউর বিনিয়োগ পরিকল্পনাকে।
বিশ্বের অবকাঠামোয় যে অসম্পূর্ণতা, ফাঁক আছে তা পূরণ করাসহ অবকাঠামো-সংশ্লিষ্ট টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে অংশীদার দেশগুলোতে এ প্রকল্প নিয়ে অগ্রসর হবে ইইউ। এ উন্নয়ন হবে জলবায়ু পরিবর্তন রোধ ও পরিবেশের ক্ষতি না করার পথে থেকেই।
জার্মান মার্শাল ফান্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অ্যান্ড্রু স্মল বলেন, ‘গ্লোবাল গেটওয়ে উদ্যোগের মধ্য দিয়ে ইইউ প্রথম একসঙ্গে একটি প্যাকেজ নিয়ে অগ্রসর ও আর্থিক কৌশল নির্ধারণের চেষ্টা নিয়েছে। এতে চীনের কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার চিন্তাভাবনা করা দেশগুলো একটি বিকল্প পথ পেতে পারে।’
গ্লোবাল গেটওয়ের জন্য যে কোটি কোটি ইউরো প্রয়োজন, তা সদস্য রাষ্ট্র, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি খাত থেকে কীভাবে সংগ্রহ করা যায় তা খতিয়ে দেখছে ইইউ।