শ্মশানে ৪৫ মাথার খুলি, ‘ঘরবন্দি’ গ্রামবাসী
অনলাইন ডেস্ক | ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১১:৪৫
শুক্রবার সকালে গ্রামবাসী খুলিগুলো দেখতে পায়। ছবি ফেসবুক
সন্ধ্যা নামতেই চারদিক সুনসান। দিনেও মেয়েদের একলা ছাড়ছেন না অভিভাবকরা। আতঙ্ক গ্রাস করেছে গোটা গ্রাম। ভারতের তামিলনাড়ুর ভেলোর জেলার ভাক্কাম্পাত্তী এলাকায় একটি শ্মশানে ৪৫টি মাথার খুলি দেখতে পাওয়ার পর এমন পরিবেশ বিরাজ করছে।
শুক্রবার সকালে গ্রামবাসী খুলিগুলো দেখতে পায়। মালার মতো সাজানো। পাশে ডাব নারকেল, সঙ্গে ধূপকাঠি। শ্মশানের মতো জায়গায় এমন জিনিস কীভাবে আসল, সেটি এখনো জানা যায়নি। হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, জেলার পুলিশ এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে।
শ্মশানে খুলিগুলো প্রথম দেখতে পান এক দুধ বিক্রেতা। ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “ভোররাতে আমি সাইকেল চালিয়ে শহরের দিকে যাচ্ছিলাম। শ্মশানের ভেতর চোখ পড়তে অস্বাভাবিক মনে হয়। ডিমলাইটের আলোয় প্রথমে মনে হয়েছিল নষ্ট কুমড়া। কিন্তু খেয়াল করে দেখি এগুলো মাথার খুলি।”
দুধ বিক্রেতার কথা শুনে গ্রামবাসী শ্মশানের কাছে জড়ো হয়। কেউ কেউ বলছেন, হয়তো তন্ত্রমন্ত্র অনুশীলন করতে এগুলো কেউ শ্মশানে রেখেছে।
পুলিশের উপ-পরিদর্শক টি মুর্থি বলেন, “খুলিগুলো সংগ্রহ করে ফরেনসিক রিপোর্টের জন্য পাঠানো হয়েছে। এখনো কিছু জানা যায়নি। কীভাবে এগুলো শ্মশানে এল, সেটি জানার চেষ্টা চলছে।”
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১১:৪৫

সন্ধ্যা নামতেই চারদিক সুনসান। দিনেও মেয়েদের একলা ছাড়ছেন না অভিভাবকরা। আতঙ্ক গ্রাস করেছে গোটা গ্রাম। ভারতের তামিলনাড়ুর ভেলোর জেলার ভাক্কাম্পাত্তী এলাকায় একটি শ্মশানে ৪৫টি মাথার খুলি দেখতে পাওয়ার পর এমন পরিবেশ বিরাজ করছে।
শুক্রবার সকালে গ্রামবাসী খুলিগুলো দেখতে পায়। মালার মতো সাজানো। পাশে ডাব নারকেল, সঙ্গে ধূপকাঠি। শ্মশানের মতো জায়গায় এমন জিনিস কীভাবে আসল, সেটি এখনো জানা যায়নি। হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, জেলার পুলিশ এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে।
শ্মশানে খুলিগুলো প্রথম দেখতে পান এক দুধ বিক্রেতা। ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “ভোররাতে আমি সাইকেল চালিয়ে শহরের দিকে যাচ্ছিলাম। শ্মশানের ভেতর চোখ পড়তে অস্বাভাবিক মনে হয়। ডিমলাইটের আলোয় প্রথমে মনে হয়েছিল নষ্ট কুমড়া। কিন্তু খেয়াল করে দেখি এগুলো মাথার খুলি।”
দুধ বিক্রেতার কথা শুনে গ্রামবাসী শ্মশানের কাছে জড়ো হয়। কেউ কেউ বলছেন, হয়তো তন্ত্রমন্ত্র অনুশীলন করতে এগুলো কেউ শ্মশানে রেখেছে।
পুলিশের উপ-পরিদর্শক টি মুর্থি বলেন, “খুলিগুলো সংগ্রহ করে ফরেনসিক রিপোর্টের জন্য পাঠানো হয়েছে। এখনো কিছু জানা যায়নি। কীভাবে এগুলো শ্মশানে এল, সেটি জানার চেষ্টা চলছে।”