ইন্দোনেশিয়ায় সুনামিতে ৪৩ জনের মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০৯:৩২
ইন্দোনেশিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল সুন্দায় সুনামির আঘাতে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৫৮৪ জন।
দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, দুইজন নিখোঁজ রয়েছেন। শত শত ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এমন ভয়াবহ সুনামির সম্ভাব্য কারণ হিসেবে অন্তঃসাগরীয় ভূমিধসকে দায়ী করা হচ্ছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা স্থানীয়দের সতর্ক করে জানিয়েছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। ভরা পূর্ণিমায় সাগর আরও উত্তাল হলে শক্তিশালী ঢেউ ক্ষতির কারণ হতে পারে।
সুনামির সময় পরিবার নিয়ে ওয়েস্ট জাভার অ্যানিয়ার সৈকতে ছিলেন নরওয়ের ফটোসাংবাদিক অস্টিন লুন্ড অ্যান্ডারসেন। তিনি বিবিসিকে বলেন, “আমার পরিবার ঘুমাচ্ছিল। আমি সৈকতে একাই ছিলাম। সন্ধ্যা থেকে অবস্থা খারাপ হতে থাকে। ঢেউ আঘাত হানার সময় এখানে মানুষের তেমন আনাগোনা ছিল না। চারদিক ছিল অন্ধকার। হঠাৎ দেখি ঢেউ আমার দিকে আসছে। বাধ্য হয়ে আমি দৌড় দেই।”
“দুটি ঢেউ আঘাত হানে। প্রথমটি তেমন শক্তিশালী ছিল না। তাই আমি রক্ষা পেয়েছি।”
২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরে শক্তিশালী ভূমিকম্পে সৃষ্ট ঢেউয়ে (সুনামি) ইন্দোনেশিয়াসহ ১৪টি দেশের দুই লাখ ২৮ হাজার মানুষ মারা যান।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০৯:৩২

ইন্দোনেশিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল সুন্দায় সুনামির আঘাতে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৫৮৪ জন।
দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, দুইজন নিখোঁজ রয়েছেন। শত শত ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এমন ভয়াবহ সুনামির সম্ভাব্য কারণ হিসেবে অন্তঃসাগরীয় ভূমিধসকে দায়ী করা হচ্ছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা স্থানীয়দের সতর্ক করে জানিয়েছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। ভরা পূর্ণিমায় সাগর আরও উত্তাল হলে শক্তিশালী ঢেউ ক্ষতির কারণ হতে পারে।
সুনামির সময় পরিবার নিয়ে ওয়েস্ট জাভার অ্যানিয়ার সৈকতে ছিলেন নরওয়ের ফটোসাংবাদিক অস্টিন লুন্ড অ্যান্ডারসেন। তিনি বিবিসিকে বলেন, “আমার পরিবার ঘুমাচ্ছিল। আমি সৈকতে একাই ছিলাম। সন্ধ্যা থেকে অবস্থা খারাপ হতে থাকে। ঢেউ আঘাত হানার সময় এখানে মানুষের তেমন আনাগোনা ছিল না। চারদিক ছিল অন্ধকার। হঠাৎ দেখি ঢেউ আমার দিকে আসছে। বাধ্য হয়ে আমি দৌড় দেই।”
“দুটি ঢেউ আঘাত হানে। প্রথমটি তেমন শক্তিশালী ছিল না। তাই আমি রক্ষা পেয়েছি।”
২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরে শক্তিশালী ভূমিকম্পে সৃষ্ট ঢেউয়ে (সুনামি) ইন্দোনেশিয়াসহ ১৪টি দেশের দুই লাখ ২৮ হাজার মানুষ মারা যান।