বৈষম্য ঘোচানোর আহ্বান পোপের
রূপান্তর ডেস্ক | ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৬:৩৭
বড়দিনে বিশ্ববাসীর উদ্দেশে ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস ধনী গরিবের মধ্যে বৈষম্য ঘোচানোর আহ্বান জানিয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
মঙ্গলবার বিশ্বের মঙ্গল কামনায় ভ্যাটিকানে সেন্ট পিটার্স বাসিলিসা গির্জায় বক্তৃতা দেন তিনি। এর আগে সোমবারও তিনি ওই গির্জায় বক্তৃতা দিয়েছিলেন। যেখানে তিনি বলেন, ‘জীবনে এত বস্তু এবং জটিলতার কী সত্যিই প্রয়োজন আছে? এসব অপ্রয়োজনীয় বস্তুগুলো বাদ দিয়ে কি আমি চলতে পারি না? খুব সাদাসিধে জীবন-যাপন করতে পারি না?’
এছাড়া তিনি আরো বলেন, ‘অনেক মানুষের কাছে জীবনের মানে অধিকার করা, অনেক জিনিস নিজের কাছে রেখে দেওয়া। গোটা মানব ইতিহাসেই অতৃপ্ত লোভের ছায়া আছে। কতিপয়ের প্রাচুর্যের বিপরীতে দেখা যায় অনেক মানুষ বেঁচে থাকার ন্যুনতম খাবারটুকুও পাচ্ছে না।'
ফ্রান্সিস পোপ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের শুরু থেকেই বিশ্বের দরিদ্রদের অসহায়ত্ব নিয়ে কথা বলেন।
বড়দিন উপলক্ষ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি আনন্দ উদযাপন করেছেন অন্যান্য ধর্মের মানুষ। চীনে মাইনাস ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মাঝেও বরফের মধ্যে সান্তা তৈরি করে আনন্দ ভাগাভাগি করেন বহু মানুষ। অন্যদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত ইরাকের খ্রিস্টান সম্প্রদায়ও এবার অনাড়ম্বরভাবে পালন করেছে বড়দিন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
রূপান্তর ডেস্ক | ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৬:৩৭

বড়দিনে বিশ্ববাসীর উদ্দেশে ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস ধনী গরিবের মধ্যে বৈষম্য ঘোচানোর আহ্বান জানিয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
মঙ্গলবার বিশ্বের মঙ্গল কামনায় ভ্যাটিকানে সেন্ট পিটার্স বাসিলিসা গির্জায় বক্তৃতা দেন তিনি। এর আগে সোমবারও তিনি ওই গির্জায় বক্তৃতা দিয়েছিলেন। যেখানে তিনি বলেন, ‘জীবনে এত বস্তু এবং জটিলতার কী সত্যিই প্রয়োজন আছে? এসব অপ্রয়োজনীয় বস্তুগুলো বাদ দিয়ে কি আমি চলতে পারি না? খুব সাদাসিধে জীবন-যাপন করতে পারি না?’
এছাড়া তিনি আরো বলেন, ‘অনেক মানুষের কাছে জীবনের মানে অধিকার করা, অনেক জিনিস নিজের কাছে রেখে দেওয়া। গোটা মানব ইতিহাসেই অতৃপ্ত লোভের ছায়া আছে। কতিপয়ের প্রাচুর্যের বিপরীতে দেখা যায় অনেক মানুষ বেঁচে থাকার ন্যুনতম খাবারটুকুও পাচ্ছে না।'
ফ্রান্সিস পোপ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের শুরু থেকেই বিশ্বের দরিদ্রদের অসহায়ত্ব নিয়ে কথা বলেন।
বড়দিন উপলক্ষ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি আনন্দ উদযাপন করেছেন অন্যান্য ধর্মের মানুষ। চীনে মাইনাস ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মাঝেও বরফের মধ্যে সান্তা তৈরি করে আনন্দ ভাগাভাগি করেন বহু মানুষ। অন্যদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত ইরাকের খ্রিস্টান সম্প্রদায়ও এবার অনাড়ম্বরভাবে পালন করেছে বড়দিন।