মার্কিন হেফাজতে আরেক অভিবাসী শিশুর মৃত্যু
অনলাইন ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৬:৫৯
এবার মারা গেছে আট বছর বয়সী এক ছেলে।
মার্কিন প্রশাসনের হেফাজতে থাকা অবস্থায় গুয়াতেমালার আরেক অভিবাসী শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এবার মারা গেছে আট বছর বয়সী এক ছেলে।
এর আগে ৮ ডিসেম্বর জ্যাকলিন ক্যাল মাকুইন নামের এক কন্যাশিশু মারা যায়। বাবার সঙ্গে সে যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা করছিল। কিন্তু পুলিশের হাতে ধরা পড়তে হয় তাদের। ধরা পড়া ১৬০ জনের সঙ্গে জ্যাকলিনদের একটি গাড়িতে ওঠানো হয়। হঠাৎ বমি শুরু হলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই মারা যায় সাত বছর বয়সী ওই শিশু।
মধ্য-আমেরিকান অভিবাসী ঠেকাতে ট্রাম্প প্রশাসন উঠেপড়ে লেগেছে। ‘জিরো টলারেন্স নীতি’র আওতায় অবৈধ অভিবাসন প্রত্যাশীদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া আটক অভিযান ও মামলার জেরে আড়াই হাজার শিশু তাদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন।
সাবেক ও বর্তমান ফার্স্ট লেডি, রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেট নেতারা ট্রাম্প প্রশাসনের এমন পদক্ষেপের সমালোচনা করছেন। ফুঁসে ওঠে সাধারণ মার্কিনিরাও। দেশের বাইরে ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ এবং কানাডীয় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ অনেকেই সমালোচনা করেন। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না।
গুয়াতেমালার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা নিহত শিশুটির বাবার সঙ্গে কথা বলছে। তাকে প্রয়োজনীয় সাহায্য এবং সুরক্ষা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৬:৫৯

মার্কিন প্রশাসনের হেফাজতে থাকা অবস্থায় গুয়াতেমালার আরেক অভিবাসী শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এবার মারা গেছে আট বছর বয়সী এক ছেলে।
এর আগে ৮ ডিসেম্বর জ্যাকলিন ক্যাল মাকুইন নামের এক কন্যাশিশু মারা যায়। বাবার সঙ্গে সে যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা করছিল। কিন্তু পুলিশের হাতে ধরা পড়তে হয় তাদের। ধরা পড়া ১৬০ জনের সঙ্গে জ্যাকলিনদের একটি গাড়িতে ওঠানো হয়। হঠাৎ বমি শুরু হলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই মারা যায় সাত বছর বয়সী ওই শিশু।
মধ্য-আমেরিকান অভিবাসী ঠেকাতে ট্রাম্প প্রশাসন উঠেপড়ে লেগেছে। ‘জিরো টলারেন্স নীতি’র আওতায় অবৈধ অভিবাসন প্রত্যাশীদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া আটক অভিযান ও মামলার জেরে আড়াই হাজার শিশু তাদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন।
সাবেক ও বর্তমান ফার্স্ট লেডি, রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেট নেতারা ট্রাম্প প্রশাসনের এমন পদক্ষেপের সমালোচনা করছেন। ফুঁসে ওঠে সাধারণ মার্কিনিরাও। দেশের বাইরে ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ এবং কানাডীয় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ অনেকেই সমালোচনা করেন। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না।
গুয়াতেমালার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা নিহত শিশুটির বাবার সঙ্গে কথা বলছে। তাকে প্রয়োজনীয় সাহায্য এবং সুরক্ষা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।