আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন স্থগিত
অনলাইন ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ২২:১৮
সামনের বছর এপ্রিলে নির্বাচনটি হওয়ার কথা ছিল।
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার নির্বাচনের নতুন তারিখ ঘোষণা করা হবে।
সামনের বছর এপ্রিলে নির্বাচনটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনেক প্রার্থী নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করতে পারেননি।
নির্বাচন পেছানোর ঘোষণাটি এমন সময় এল, যখন যুক্তরাষ্ট্র দেশটি থেকে তাদের সেনা প্রত্যাহার করার ঘোষণা দিয়েছে।
দেশটির সংসদ নির্বাচন হয় গত অক্টোবরে। সেই নির্বাচনে আইএস এবং তালেবান বেশ ঝামেলা পাকায়। নির্বাচনী বুথে বোমা হামলাসহ দশজন প্রার্থীকে খুন করে জঙ্গিরা।
আগের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুর্নীতি, জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে। ২০১৪ সালের ওই নির্বাচনে বিশ্বব্যাংকের সাবেক অর্থনীতিবিদ আশরাফ ঘানি ক্ষমতা দখল করেন।
এই নির্বাচনের মাধ্যমে আফগানিস্তানে প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়।
নির্বাচনের ফল নিয়ে চার মাস ধরে দেশটিতে উত্তেজনা বিরাজ করে। শেষ পর্যন্ত সমঝোতার ভিত্তিতে ঘানির নির্বাচনী প্রতিপক্ষ আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ প্রধানমন্ত্রীর সমমর্যাদায় প্রধান নির্বাহীর পদ নিতে রাজি হন। আসলে যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘের প্রবল চাপে উভয় প্রার্থী ঐকমত্যে আসেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ২২:১৮

আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার নির্বাচনের নতুন তারিখ ঘোষণা করা হবে।
সামনের বছর এপ্রিলে নির্বাচনটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনেক প্রার্থী নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করতে পারেননি।
নির্বাচন পেছানোর ঘোষণাটি এমন সময় এল, যখন যুক্তরাষ্ট্র দেশটি থেকে তাদের সেনা প্রত্যাহার করার ঘোষণা দিয়েছে।
দেশটির সংসদ নির্বাচন হয় গত অক্টোবরে। সেই নির্বাচনে আইএস এবং তালেবান বেশ ঝামেলা পাকায়। নির্বাচনী বুথে বোমা হামলাসহ দশজন প্রার্থীকে খুন করে জঙ্গিরা।
আগের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুর্নীতি, জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে। ২০১৪ সালের ওই নির্বাচনে বিশ্বব্যাংকের সাবেক অর্থনীতিবিদ আশরাফ ঘানি ক্ষমতা দখল করেন।
এই নির্বাচনের মাধ্যমে আফগানিস্তানে প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়।
নির্বাচনের ফল নিয়ে চার মাস ধরে দেশটিতে উত্তেজনা বিরাজ করে। শেষ পর্যন্ত সমঝোতার ভিত্তিতে ঘানির নির্বাচনী প্রতিপক্ষ আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ প্রধানমন্ত্রীর সমমর্যাদায় প্রধান নির্বাহীর পদ নিতে রাজি হন। আসলে যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘের প্রবল চাপে উভয় প্রার্থী ঐকমত্যে আসেন।