শক্তিশালী ভূমিকম্প, ইন্দোনেশিয়া-ফিলিপাইনে সুনামি সতর্কতা
অনলাইন ডেস্ক | ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১০:৫৪
গত সপ্তাহে ইন্দোনেশিয়ায় সুনামিতে প্রায় ৪০০ মানুষ নিহত হয়।
দ্বীপে ৬.৯ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এর আগে গত সপ্তাহে ইন্দোনেশিয়ায় সুনামিতে প্রায় ৪০০ মানুষ নিহত হয়।
শনিবার ফিলিপাইনের মিন্দানাও দ্বীপে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪৯ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্প আঘাত হানে।
এরপর জাতীয় আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইনের উপকূল অঞ্চলে যেকোনো সময় ভয়াবহ সুনামি আঘাত হানতে পারে।
সরকারি সংস্থার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ভূমিকম্পের স্থান থেকে ৩০০ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত উপকূল অঞ্চলগুলোতে সুনামি আঘাত হানতে পারে।’
এর আগে গত শনিবার সৈকতের শহর সুমাত্রা এবং জাভা দ্বীপে ভয়াবহ সুনামি আঘাত হানে। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এ সুনামির সৃষ্টি হয়।
ক্রাকাতোয়া ইন্দোনেশিয়ার এই দুই দ্বীপের মধ্যকার সুন্দা প্রণালিতে অবস্থিত একটি আগ্নেয়গিরি। আগেও বহুবার এখান থেকে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাতের সৃষ্টি হয়েছে।
এবার ক্রাকাতোয়া আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সাগরতলে ভূমিধস হয়। এর সঙ্গে পূর্ণিমার প্রভাব যুক্ত হওয়ায় সাগরের ঢেউ ধ্বংসাত্মক হয়ে ওঠে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১০:৫৪

দ্বীপে ৬.৯ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এর আগে গত সপ্তাহে ইন্দোনেশিয়ায় সুনামিতে প্রায় ৪০০ মানুষ নিহত হয়।
শনিবার ফিলিপাইনের মিন্দানাও দ্বীপে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪৯ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্প আঘাত হানে।
এরপর জাতীয় আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইনের উপকূল অঞ্চলে যেকোনো সময় ভয়াবহ সুনামি আঘাত হানতে পারে।
সরকারি সংস্থার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ভূমিকম্পের স্থান থেকে ৩০০ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত উপকূল অঞ্চলগুলোতে সুনামি আঘাত হানতে পারে।’
এর আগে গত শনিবার সৈকতের শহর সুমাত্রা এবং জাভা দ্বীপে ভয়াবহ সুনামি আঘাত হানে। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এ সুনামির সৃষ্টি হয়।
ক্রাকাতোয়া ইন্দোনেশিয়ার এই দুই দ্বীপের মধ্যকার সুন্দা প্রণালিতে অবস্থিত একটি আগ্নেয়গিরি। আগেও বহুবার এখান থেকে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাতের সৃষ্টি হয়েছে।
এবার ক্রাকাতোয়া আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সাগরতলে ভূমিধস হয়। এর সঙ্গে পূর্ণিমার প্রভাব যুক্ত হওয়ায় সাগরের ঢেউ ধ্বংসাত্মক হয়ে ওঠে।