রাতে ঘুম ভাঙলে ইস্তেগফার
অনেকসময় রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম ভাঙার কারণ কখনও দুঃস্বপ্ন কখনও এমনি। রাতে এভাবে ঘুম ভাঙা মানুষের দৈনন্দিন কাজের ব্যাঘাত ঘটায়। লাগাতার এমন ঘটনা মানুষকে অসুস্থ বানিয়ে ফেলে। তাই এ সময় উচিত আল্লাহতায়ালার জিকির ও তাসবিহ পাঠ করা। দোয়া-
ইস্তেগফার করা। সম্ভব হলে নামাজ আদায় করা। কারণ, এ সময়ের দোয়া-ইস্তেগফার-নামাজ কবুল করা হয়। বিশেষ করে আল্লাহতায়ালার কাছে ক্ষমা চাওয়া। এ সময় ক্ষমা চাইলে মহান আল্লাহ ক্ষমা করেন। এ প্রসঙ্গে হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত উবাদা ইবনে সামেত (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘কারও যদি রাতে ঘুম ভেঙে যায় এবং সে এই দোয়া পড়ে-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির। আলহামদুলিল্লাহ, ওয়া সুবহানাল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহ। এরপর বলে, আল্লাহুম্মাগফিরলি’ (হে আল্লাহ্! আমাকে ক্ষমা করুন) তাহলে তাকে ক্ষমা করা হবে। যদি দোয়া করে, তার দোয়া কবুল করা হবে। আর যদি অজু করে নামাজ আদায় করে তাহলে তার নামাজ কবুল করা হবে।’ সহিহ্ বোখারি : ১১৫৪
গ্রন্থনা : মুস্তাকিম বিল্লাহ
শেয়ার করুন

অনেকসময় রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম ভাঙার কারণ কখনও দুঃস্বপ্ন কখনও এমনি। রাতে এভাবে ঘুম ভাঙা মানুষের দৈনন্দিন কাজের ব্যাঘাত ঘটায়। লাগাতার এমন ঘটনা মানুষকে অসুস্থ বানিয়ে ফেলে। তাই এ সময় উচিত আল্লাহতায়ালার জিকির ও তাসবিহ পাঠ করা। দোয়া-
ইস্তেগফার করা। সম্ভব হলে নামাজ আদায় করা। কারণ, এ সময়ের দোয়া-ইস্তেগফার-নামাজ কবুল করা হয়। বিশেষ করে আল্লাহতায়ালার কাছে ক্ষমা চাওয়া। এ সময় ক্ষমা চাইলে মহান আল্লাহ ক্ষমা করেন। এ প্রসঙ্গে হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত উবাদা ইবনে সামেত (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘কারও যদি রাতে ঘুম ভেঙে যায় এবং সে এই দোয়া পড়ে-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির। আলহামদুলিল্লাহ, ওয়া সুবহানাল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহ। এরপর বলে, আল্লাহুম্মাগফিরলি’ (হে আল্লাহ্! আমাকে ক্ষমা করুন) তাহলে তাকে ক্ষমা করা হবে। যদি দোয়া করে, তার দোয়া কবুল করা হবে। আর যদি অজু করে নামাজ আদায় করে তাহলে তার নামাজ কবুল করা হবে।’ সহিহ্ বোখারি : ১১৫৪
গ্রন্থনা : মুস্তাকিম বিল্লাহ