নির্বাচনে সন্তুষ্ট কানাডার পর্যবেক্ষক তানিয়া ফস্টার
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন কানাডার পর্যবেক্ষক তানিয়া ফস্টার। গতকাল রবিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্র পর্যবেক্ষণের সময় তিনি সাংবাদিকদের এ সন্তুষ্টির কথা জানান। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে আরো জানান, তিনি ভোটকেন্দ্রে সব দলের প্রতিনিধিদের দেখেছেন। সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের আওতায় তানিয়া ফস্টারসহ বেশ কয়েকজন বিদেশি পর্যবেক্ষক এ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। তানিয়া ফস্টার বলেন, আমি পাঁচটি ভোটকেন্দ্র ঘুরেছি। বাংলাদেশের এ নির্বাচনের সাক্ষী হতে পেরে আমি গর্বিত। প্রতিটি কেন্দ্রেই ভোটারদের অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে ভোট প্রয়োগ করতে দেখেছি। সত্যিকারে এটা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। বিদেশে প্রথমবারের মতো নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসা তানিয়া জানান, নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশ দেখে তিনি মুগ্ধ।
পর্যবেক্ষক দলের আরেক প্রতিনিধি ভারতের নাগরিক ড. গৌতম ঘোষ বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন ভারতের নির্বাচনের মতো। দুই দেশের নির্বাচনের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সবাই দীর্ঘ লাইন ধরে ভোটের জন্য অপেক্ষা করছেন। খুবই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সবাই ভোট দিচ্ছেন।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন কানাডার পর্যবেক্ষক তানিয়া ফস্টার। গতকাল রবিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্র পর্যবেক্ষণের সময় তিনি সাংবাদিকদের এ সন্তুষ্টির কথা জানান। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে আরো জানান, তিনি ভোটকেন্দ্রে সব দলের প্রতিনিধিদের দেখেছেন। সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের আওতায় তানিয়া ফস্টারসহ বেশ কয়েকজন বিদেশি পর্যবেক্ষক এ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। তানিয়া ফস্টার বলেন, আমি পাঁচটি ভোটকেন্দ্র ঘুরেছি। বাংলাদেশের এ নির্বাচনের সাক্ষী হতে পেরে আমি গর্বিত। প্রতিটি কেন্দ্রেই ভোটারদের অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে ভোট প্রয়োগ করতে দেখেছি। সত্যিকারে এটা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। বিদেশে প্রথমবারের মতো নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসা তানিয়া জানান, নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশ দেখে তিনি মুগ্ধ।
পর্যবেক্ষক দলের আরেক প্রতিনিধি ভারতের নাগরিক ড. গৌতম ঘোষ বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন ভারতের নির্বাচনের মতো। দুই দেশের নির্বাচনের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সবাই দীর্ঘ লাইন ধরে ভোটের জন্য অপেক্ষা করছেন। খুবই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সবাই ভোট দিচ্ছেন।