বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খবরের কাগজে করোনা ছড়ানোর ভয় নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৬ মার্চ, ২০২০ ০০:০০
খবরের কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কারণ তা ছাপা হয় পুরো যান্ত্রিক ব্যবস্থায়। প্যাকেটও করা হয় যন্ত্রেই। সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ায় খবরের কাগজ এবং ডাকে ও অনলাইনে পাঠানো কাগজ, ডকুমেন্ট নিয়ে ভাইরাস সংক্রমণের বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে। ফলে বিষয়টি নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিশেষজ্ঞদের দিয়ে গবেষণা করায়।
এতে বিশ্বের শীর্ষস্তরের বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকরা বলছেন, বিশ্বের এত দেশে রোগটি ছড়িয়েছে, কিন্তু আজ পর্যন্ত সংবাদপত্র, ছাপা পত্রপত্রিকা বা চিঠি থেকে কভিড-১৯ হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। শুধু খবরের কাগজ নয়, ডাকে পাঠানো বা অনলাইনে অর্ডার করা পণ্যের প্যাকেট নিয়েও আশঙ্কার কিছু দেখছে না ডব্লিউএইচও।
ডব্লিউএইচও বলেছে, ‘কেউ একজন সংক্রামিত হলেও তার থেকে প্যাকেটে বা খবরের কাগজে নভেল করোনাভাইরাস লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। তাছাড়া এ ধরনের প্যাকেট ও সংবাদপত্র বহু এলাকা এবং নানারকম তাপমাত্রা পার করে পৌঁছায়। এ কারণে ওসব প্যাকেটের বা কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা আরও কম।’
এদিকে নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও এ ব্যাপারে সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হচ্ছে। পত্রিকার হকাররা মাস্কের সঙ্গে গ্লাভস বা দস্তানা হাতে কাগজ বিলি, রাস্তায় ফেলে বিক্রি না করার ব্যবস্থা করলে সুরক্ষা আরও নিশ্চিত হবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার বিভিন্ন পর্যায় থেকে ছাপা কাগজের ব্যাপারে গুজব ছড়ানো হয়। যা সংবাদপত্র শিল্পের জন্য হুমকির মতো। পাশাপাশি এ পরিস্থিতিতে একমাত্র সংবাদপত্র ঘরে থাকা মানুষদের তথ্যগুলো এবং তথ্যের ভেতরে তথ্য এনে দেওয়ার জন্য প্রধান বাহক।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৬ মার্চ, ২০২০ ০০:০০

খবরের কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কারণ তা ছাপা হয় পুরো যান্ত্রিক ব্যবস্থায়। প্যাকেটও করা হয় যন্ত্রেই। সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ায় খবরের কাগজ এবং ডাকে ও অনলাইনে পাঠানো কাগজ, ডকুমেন্ট নিয়ে ভাইরাস সংক্রমণের বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে। ফলে বিষয়টি নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিশেষজ্ঞদের দিয়ে গবেষণা করায়।
এতে বিশ্বের শীর্ষস্তরের বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকরা বলছেন, বিশ্বের এত দেশে রোগটি ছড়িয়েছে, কিন্তু আজ পর্যন্ত সংবাদপত্র, ছাপা পত্রপত্রিকা বা চিঠি থেকে কভিড-১৯ হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। শুধু খবরের কাগজ নয়, ডাকে পাঠানো বা অনলাইনে অর্ডার করা পণ্যের প্যাকেট নিয়েও আশঙ্কার কিছু দেখছে না ডব্লিউএইচও।
ডব্লিউএইচও বলেছে, ‘কেউ একজন সংক্রামিত হলেও তার থেকে প্যাকেটে বা খবরের কাগজে নভেল করোনাভাইরাস লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। তাছাড়া এ ধরনের প্যাকেট ও সংবাদপত্র বহু এলাকা এবং নানারকম তাপমাত্রা পার করে পৌঁছায়। এ কারণে ওসব প্যাকেটের বা কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা আরও কম।’
এদিকে নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও এ ব্যাপারে সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হচ্ছে। পত্রিকার হকাররা মাস্কের সঙ্গে গ্লাভস বা দস্তানা হাতে কাগজ বিলি, রাস্তায় ফেলে বিক্রি না করার ব্যবস্থা করলে সুরক্ষা আরও নিশ্চিত হবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার বিভিন্ন পর্যায় থেকে ছাপা কাগজের ব্যাপারে গুজব ছড়ানো হয়। যা সংবাদপত্র শিল্পের জন্য হুমকির মতো। পাশাপাশি এ পরিস্থিতিতে একমাত্র সংবাদপত্র ঘরে থাকা মানুষদের তথ্যগুলো এবং তথ্যের ভেতরে তথ্য এনে দেওয়ার জন্য প্রধান বাহক।