বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি নিয়ে ডিজিটাল জাদুঘর নির্মাণ করবে ভারত
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারত বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত বিষয় নিয়ে একটি ডিজিটাল জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিশেষ উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি। গতকাল বৃহস্পতিবার বাণিজ্যমন্ত্রী সচিবালয়ে তার অফিস কক্ষে ঢাকায় নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সঙ্গে মতবিনিময়ের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত বাংলাদেশের বড় ব্যবসায়িক অংশীদার এবং পরীক্ষিত বন্ধুরাষ্ট্র। উভয় দেশের বাণিজ্য দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রপ্তানির ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাগুলো দূর করে ভারতে রপ্তানি বাড়ানো হবে। ভারত পণ্যের একটি বড় বাজার, বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আমরা এ সুযোগ কাজে লাগাতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত এলাকায় স্থাপিত বর্ডার হাটগুলোতে উভয় দেশের মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। আরও তিনটি বর্ডার হাট উদ্বোধনের অপেক্ষয় আছে। যত দ্রুত সম্ভব এ তিনটি বর্ডার হাট উদ্বোধন করা হবে। বাণিজ্য ক্ষেত্রে চলমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে এগুলো সমাধান করা হবে। আশা করা হচ্ছে, এর ফলে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি ভারতে অনেক বাড়বে।’
উল্লেখ্য, গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে ভারতে ১০৯ কোটি ৬৩ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। একই সময়ে ৫৭৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে। বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রপ্তানির ক্ষেত্রে জটিলতাগুলো দূর হলে উভয় দেশের বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মো. শহিদুল ইসলাম এবং ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. হাফিজুর রহমান।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারত বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত বিষয় নিয়ে একটি ডিজিটাল জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিশেষ উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি। গতকাল বৃহস্পতিবার বাণিজ্যমন্ত্রী সচিবালয়ে তার অফিস কক্ষে ঢাকায় নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সঙ্গে মতবিনিময়ের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত বাংলাদেশের বড় ব্যবসায়িক অংশীদার এবং পরীক্ষিত বন্ধুরাষ্ট্র। উভয় দেশের বাণিজ্য দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রপ্তানির ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাগুলো দূর করে ভারতে রপ্তানি বাড়ানো হবে। ভারত পণ্যের একটি বড় বাজার, বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আমরা এ সুযোগ কাজে লাগাতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত এলাকায় স্থাপিত বর্ডার হাটগুলোতে উভয় দেশের মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। আরও তিনটি বর্ডার হাট উদ্বোধনের অপেক্ষয় আছে। যত দ্রুত সম্ভব এ তিনটি বর্ডার হাট উদ্বোধন করা হবে। বাণিজ্য ক্ষেত্রে চলমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে এগুলো সমাধান করা হবে। আশা করা হচ্ছে, এর ফলে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি ভারতে অনেক বাড়বে।’
উল্লেখ্য, গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে ভারতে ১০৯ কোটি ৬৩ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। একই সময়ে ৫৭৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে। বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রপ্তানির ক্ষেত্রে জটিলতাগুলো দূর হলে উভয় দেশের বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মো. শহিদুল ইসলাম এবং ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. হাফিজুর রহমান।