‘বেস্ট’ প্রার্থী নিয়োগ করছে পুলিশ : আইজিপি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৫ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০
ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশে সাব ইন্সপেক্টর, সার্জেন্ট ও কনস্টেবল নিয়োগে ‘বেস্ট অব দি বেস্ট’ প্রার্থী নিয়োগ করা হচ্ছে। আমরা মেধার পাশাপাশি শারীরিকভাবে যোগ্য প্রার্থীদের বাছাই করছি।’
গতকাল শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ পুলিশ এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের যৌথ আয়োজনে পরিবর্তিত পদ্ধতিতে বাংলাদেশ পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পর্কিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে মানুষ এক্ষেত্রে পরিবর্তন দেখবেন।’
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন বক্তব্য রাখেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত আইজি মো. মাজহারুল ইসলাম। সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগ প্রক্রিয়ার সার্বিক দিক তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন এআইজি (আরএন্ডসিপি-১) মো. মাহফুজুর রহমান আল-মামুন। অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজিগণ, ঢাকাস্থ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানগণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ এবং টেলিটকের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন প্রক্রিয়ায় কনস্টেবল নিয়োগ একটি দুঃসাহসিক কাজ ছিল উল্লেখ করে সফলভাবে এ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য আইজিপি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আপনারা বাংলাদেশ পুলিশে এক নবযাত্রার সূচনা করেছেন, সৃষ্টি করেছেন ইতিহাস। আপনারা এ ইতিহাসের অংশ হয়ে রইলেন।
আইজিপি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে। বাংলাদেশ পুলিশকে উন্নত দেশের উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কনস্টেবল, সাব-ইন্সপেক্টর ও সার্জেন্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া সংশোধনের মধ্য দিয়ে এ পরিবর্তনের সূচনা করা হয়েছে। প্রায় ৪০ বছর পর কনস্টেবল নিয়োগে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এজন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’ এসময় তিনি সহকারী পুলিশ সুপার পদে নিয়োগের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কর্মশালায় বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত ডিআইজি পদমর্যাদার কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। সকল রেঞ্জ ডিআইজি এবং জেলার পুলিশ সুপারগণ ভার্চুয়ালি কর্মশালায় সংযুক্ত ছিলেন।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৫ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশে সাব ইন্সপেক্টর, সার্জেন্ট ও কনস্টেবল নিয়োগে ‘বেস্ট অব দি বেস্ট’ প্রার্থী নিয়োগ করা হচ্ছে। আমরা মেধার পাশাপাশি শারীরিকভাবে যোগ্য প্রার্থীদের বাছাই করছি।’
গতকাল শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ পুলিশ এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের যৌথ আয়োজনে পরিবর্তিত পদ্ধতিতে বাংলাদেশ পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পর্কিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে মানুষ এক্ষেত্রে পরিবর্তন দেখবেন।’
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন বক্তব্য রাখেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত আইজি মো. মাজহারুল ইসলাম। সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগ প্রক্রিয়ার সার্বিক দিক তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন এআইজি (আরএন্ডসিপি-১) মো. মাহফুজুর রহমান আল-মামুন। অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজিগণ, ঢাকাস্থ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানগণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ এবং টেলিটকের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন প্রক্রিয়ায় কনস্টেবল নিয়োগ একটি দুঃসাহসিক কাজ ছিল উল্লেখ করে সফলভাবে এ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য আইজিপি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আপনারা বাংলাদেশ পুলিশে এক নবযাত্রার সূচনা করেছেন, সৃষ্টি করেছেন ইতিহাস। আপনারা এ ইতিহাসের অংশ হয়ে রইলেন।
আইজিপি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে। বাংলাদেশ পুলিশকে উন্নত দেশের উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কনস্টেবল, সাব-ইন্সপেক্টর ও সার্জেন্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া সংশোধনের মধ্য দিয়ে এ পরিবর্তনের সূচনা করা হয়েছে। প্রায় ৪০ বছর পর কনস্টেবল নিয়োগে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এজন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’ এসময় তিনি সহকারী পুলিশ সুপার পদে নিয়োগের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কর্মশালায় বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত ডিআইজি পদমর্যাদার কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। সকল রেঞ্জ ডিআইজি এবং জেলার পুলিশ সুপারগণ ভার্চুয়ালি কর্মশালায় সংযুক্ত ছিলেন।