১৫ বছরেই অবসরে!
রূপান্তর ডেস্ক | ১৭ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০
সারা জীবনের হাড়ভাঙা খাটুনির পর অবসরজীবন উপভোগ করতে কে না চান! নিজের পেশায় যতই টান থাকুক না কেন, অনেকেই কর্মজীবন থেকে আগেভাগেই অবসর নিতে চান। তারপর নিশ্চিন্তের জীবন কাটানোই যেন তাদের পাখির চোখ! কিন্তু অবসরের জন্য ৬০ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে রাজি নয় অস্ট্রেলিয়ার এক খুদে স্কুলপড়ুয়া। ১৫ বছর বয়স হলেও কর্মজীবনে ইতি টানতে চায় পিক্সি কার্টিস।
গত বছরের ডিসেম্বরে পিক্সির মা রক্সির এই ঘোষণায় সাড়া পড়ে গিয়েছিল আন্তর্জাতিক মহলে। বিশ^জুড়ে একসময় তা শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছিল।
যে বয়সে বেশিরভাগ বাচ্চাই রং-পেনসিল দিয়ে আঁকিবুঁকি কাটে, ওই বয়সেই দু-দুটি ব্যবসা সামলাচ্ছে এই খুদে পড়ুয়া। নিজের ব্যবসার মুনাফা থেকেই মাত্র ১০ বছর বয়সে ধনকুবের হয়ে গেছে পিক্সি।
পিক্সির প্রথম ব্যবসা শুরু হয়েছিল একেবারে শিশু বয়সে। সে সময় তার বয়স ছিল মাত্র দুই বছর। যদিও তার নামে সে ব্যবসা শুরু করেছিলেন পিক্সির মা। ব্যবসায়ী হিসেবে তিনি নিজেও অত্যন্ত সফল।
সিডনির একটি প্রথম সারির জনসংযোগ সংস্থার সিইও রক্সি জানিয়েছেন, কচিকাঁচাদের চুলের সাজসজ্জার জন্য রকমারি জিনিসপত্র তৈরি করাই ছিল তার মেয়ের প্রথম ব্যবসা। তার একটি গালভরা নামও রয়েছে ‘পিক্সিস বাওস’। জনসংযোগে পটু রক্সি যে মেয়ের ব্যবসায় যাবতীয় সাহায্য করবেন, সেটাই স্বাভাবিক। তা-ই করেছিলেন রক্সি। কিছু দিনের মধ্যেই সে ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠেছিল। তবে মুনাফার অঙ্ক দেখে থেমে থাকেনি পিক্সি।
খুদে পিক্সির অবসরের পরিকল্পনার কথা জানাজানি হতেই নেটমাধ্যমে সাড়া পড়ে গেছে। তবে একেবারেই অবাক হননি রক্সি। সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবারে একটা রসিকতা চালু রয়েছে। আমি ১০০ বছর পর্যন্ত কাজকর্ম করব আর পিক্সি ১৫ বছর বয়সে অবসর নেবে। কে যে স্মার্ট, সে তো বোঝাই যাচ্ছে!’
শেয়ার করুন
রূপান্তর ডেস্ক | ১৭ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০

সারা জীবনের হাড়ভাঙা খাটুনির পর অবসরজীবন উপভোগ করতে কে না চান! নিজের পেশায় যতই টান থাকুক না কেন, অনেকেই কর্মজীবন থেকে আগেভাগেই অবসর নিতে চান। তারপর নিশ্চিন্তের জীবন কাটানোই যেন তাদের পাখির চোখ! কিন্তু অবসরের জন্য ৬০ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে রাজি নয় অস্ট্রেলিয়ার এক খুদে স্কুলপড়ুয়া। ১৫ বছর বয়স হলেও কর্মজীবনে ইতি টানতে চায় পিক্সি কার্টিস।
গত বছরের ডিসেম্বরে পিক্সির মা রক্সির এই ঘোষণায় সাড়া পড়ে গিয়েছিল আন্তর্জাতিক মহলে। বিশ^জুড়ে একসময় তা শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছিল।
যে বয়সে বেশিরভাগ বাচ্চাই রং-পেনসিল দিয়ে আঁকিবুঁকি কাটে, ওই বয়সেই দু-দুটি ব্যবসা সামলাচ্ছে এই খুদে পড়ুয়া। নিজের ব্যবসার মুনাফা থেকেই মাত্র ১০ বছর বয়সে ধনকুবের হয়ে গেছে পিক্সি।
পিক্সির প্রথম ব্যবসা শুরু হয়েছিল একেবারে শিশু বয়সে। সে সময় তার বয়স ছিল মাত্র দুই বছর। যদিও তার নামে সে ব্যবসা শুরু করেছিলেন পিক্সির মা। ব্যবসায়ী হিসেবে তিনি নিজেও অত্যন্ত সফল।
সিডনির একটি প্রথম সারির জনসংযোগ সংস্থার সিইও রক্সি জানিয়েছেন, কচিকাঁচাদের চুলের সাজসজ্জার জন্য রকমারি জিনিসপত্র তৈরি করাই ছিল তার মেয়ের প্রথম ব্যবসা। তার একটি গালভরা নামও রয়েছে ‘পিক্সিস বাওস’। জনসংযোগে পটু রক্সি যে মেয়ের ব্যবসায় যাবতীয় সাহায্য করবেন, সেটাই স্বাভাবিক। তা-ই করেছিলেন রক্সি। কিছু দিনের মধ্যেই সে ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠেছিল। তবে মুনাফার অঙ্ক দেখে থেমে থাকেনি পিক্সি।
খুদে পিক্সির অবসরের পরিকল্পনার কথা জানাজানি হতেই নেটমাধ্যমে সাড়া পড়ে গেছে। তবে একেবারেই অবাক হননি রক্সি। সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবারে একটা রসিকতা চালু রয়েছে। আমি ১০০ বছর পর্যন্ত কাজকর্ম করব আর পিক্সি ১৫ বছর বয়সে অবসর নেবে। কে যে স্মার্ট, সে তো বোঝাই যাচ্ছে!’