পদ্মা সেতু উদ্বোধন
আমন্ত্রণ পাননি খালেদা জিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ জুন, ২০২২ ০০:০০
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হয়নি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। তবে দলটির সাত নেতা দাওয়াত পেয়েছেন।
আমন্ত্রণ পেলেও নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে যাবেন কি না সেটা নিশ্চিত করতে পারেনি ইউনূস সেন্টার।
অবশ্য, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
আগামীকাল শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য সাড়ে ৩ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছে সেতু বিভাগ। এর মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, বিদেশি কূটনীতিক, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিকসহ অনেকে আছেন। পদ্মা সেতু তৈরিতে যারা বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন, যেসব বিদেশি কর্মী এই সেতু তৈরিতে পরিশ্রম করেছেন, তারাও আমন্ত্রিত হিসেবে থাকবেন।
সেতু বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। অবশ্য আমন্ত্রণ না জানানোর কোনো কারণ জানাননি ওই কর্মকর্তা।
তবে দলটির সাত নেতাকে ইতিমধ্যে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। আমন্ত্রিত নেতারা হলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ^র চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যাওয়া না যাওয়ার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের কর্মকর্তা লামিয়া মোর্শেদ সাংবাদিকদের জানান, সেতু বিভাগের পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তারা পেয়েছেন। সেটি তাকে পৌঁছানো হয়েছে। তবে তিনি যাবেন কি না তা এখনই বলতে পারছি না।
এদিকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘ইচ্ছা থাকলেও সমস্যা হয়েছে আমার হুইল চেয়ার নিয়ে। আমি তো হুইল চেয়ার ছাড়া চলতে পারি না। কিন্তু নিরাপত্তাকর্মীরা হুইল চেয়ার নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না। অনুমতি পেলে আমি যাব।’
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ জুন, ২০২২ ০০:০০

পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হয়নি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। তবে দলটির সাত নেতা দাওয়াত পেয়েছেন।
আমন্ত্রণ পেলেও নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে যাবেন কি না সেটা নিশ্চিত করতে পারেনি ইউনূস সেন্টার।
অবশ্য, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
আগামীকাল শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য সাড়ে ৩ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছে সেতু বিভাগ। এর মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, বিদেশি কূটনীতিক, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিকসহ অনেকে আছেন। পদ্মা সেতু তৈরিতে যারা বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন, যেসব বিদেশি কর্মী এই সেতু তৈরিতে পরিশ্রম করেছেন, তারাও আমন্ত্রিত হিসেবে থাকবেন।
সেতু বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। অবশ্য আমন্ত্রণ না জানানোর কোনো কারণ জানাননি ওই কর্মকর্তা।
তবে দলটির সাত নেতাকে ইতিমধ্যে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। আমন্ত্রিত নেতারা হলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ^র চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যাওয়া না যাওয়ার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের কর্মকর্তা লামিয়া মোর্শেদ সাংবাদিকদের জানান, সেতু বিভাগের পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তারা পেয়েছেন। সেটি তাকে পৌঁছানো হয়েছে। তবে তিনি যাবেন কি না তা এখনই বলতে পারছি না।
এদিকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘ইচ্ছা থাকলেও সমস্যা হয়েছে আমার হুইল চেয়ার নিয়ে। আমি তো হুইল চেয়ার ছাড়া চলতে পারি না। কিন্তু নিরাপত্তাকর্মীরা হুইল চেয়ার নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না। অনুমতি পেলে আমি যাব।’