নতুন শো রুম নিয়ে এলো মুনস
অনলাইন ডেস্ক | ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৮ ২৩:০১
বনানী ১১ নম্বরে একটি আউটলেটের মাধ্যমে ২০০৭ সালে যাত্রা শুরু করে মুনস। অল্প সময়ের মধ্যেই ক্রেতাদের মধ্যে সাড়া জাগায় মুনস। প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার নাসরিন জাহান মুনমুনের হাত ধরে অভিনব এবং নিত্যনতুন ডিজাইন প্রতিষ্ঠানটিকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলেছে।
বনানী ১১ নম্বরেই এইচ ব্লক ৪৭ নম্বর ভবনে মুনস এর নতুন একটি শো রুমের উদ্বোধন করা হয়েছে। শীত এবং নতুন বছরকে সামনে রেখে এই শো রুমটি একেবারে ভিন্ন সাজে সেজেছে। শাড়ি, কামিজ, আনস্টিচ, লেহেঙ্গা, ওয়েস্টার্ন ড্রেস, টপস এবং সকল প্রকার বুটিক পণ্যসহ মুনস এ ক্রেতারা পাচ্ছেন পরিপূর্ণ লাইফস্টাইল সলিউশন। মুনস এর নিজেদের ফ্যাক্টরিতেই তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানের জামদানি, মসলিন, সুতি, সিল্ক কাপড়ের নানান ধরনের ডিজাইন। আর এগুলো দিয়ে তৈরি হচ্ছে শাড়ি, কামিজ, আনস্টিচ, ওয়েস্টার্ন ড্রেস। নতুন শো রুম এবং মুনস এর কালেকশন প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার নাসরিন জাহান মুনমুন বলেন, ‘শিগগিরই আমরা আমাদের আরও নতুন আউটলেট খুলছি। ক্রেতাদের কাছ থেকে দারুণ সাড়া পেয়েছি। আমরা বাংলাদেশের বুটিক পণ্য ও ফ্যাশন পণ্যকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করছি।’
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৮ ২৩:০১

বনানী ১১ নম্বরে একটি আউটলেটের মাধ্যমে ২০০৭ সালে যাত্রা শুরু করে মুনস। অল্প সময়ের মধ্যেই ক্রেতাদের মধ্যে সাড়া জাগায় মুনস। প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার নাসরিন জাহান মুনমুনের হাত ধরে অভিনব এবং নিত্যনতুন ডিজাইন প্রতিষ্ঠানটিকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলেছে।
বনানী ১১ নম্বরেই এইচ ব্লক ৪৭ নম্বর ভবনে মুনস এর নতুন একটি শো রুমের উদ্বোধন করা হয়েছে। শীত এবং নতুন বছরকে সামনে রেখে এই শো রুমটি একেবারে ভিন্ন সাজে সেজেছে। শাড়ি, কামিজ, আনস্টিচ, লেহেঙ্গা, ওয়েস্টার্ন ড্রেস, টপস এবং সকল প্রকার বুটিক পণ্যসহ মুনস এ ক্রেতারা পাচ্ছেন পরিপূর্ণ লাইফস্টাইল সলিউশন। মুনস এর নিজেদের ফ্যাক্টরিতেই তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানের জামদানি, মসলিন, সুতি, সিল্ক কাপড়ের নানান ধরনের ডিজাইন। আর এগুলো দিয়ে তৈরি হচ্ছে শাড়ি, কামিজ, আনস্টিচ, ওয়েস্টার্ন ড্রেস। নতুন শো রুম এবং মুনস এর কালেকশন প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার নাসরিন জাহান মুনমুন বলেন, ‘শিগগিরই আমরা আমাদের আরও নতুন আউটলেট খুলছি। ক্রেতাদের কাছ থেকে দারুণ সাড়া পেয়েছি। আমরা বাংলাদেশের বুটিক পণ্য ও ফ্যাশন পণ্যকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করছি।’