কাজের ফাঁকে ২০ মিনিট ঘুমের অনেক উপকার
অনলাইন ডেস্ক | ২৫ নভেম্বর, ২০২১ ১৩:২৯
বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, ক্ষণিকের ঘুমই বাড়াতে পারে কাজের ক্ষমতা
রাতে ঘুমানোর সময় মেলে না, তার ওপর দিনে ঘুম!
আধুনিক জীবনে শরীরের ওপর ধকলের শেষ নেই। এর মধ্যে টানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে অনেকেই কফি কিংবা অন্য কোনো গরম পানীয় নিয়ে কিছুটা সময় কাটান। কেউ বা একটু হাঁটাহাঁটি করেন।
কিন্তু এ সবের কোনো কিছুরই প্রয়োজন নেই। বরং কয়েক মিনিট ঘুমিয়ে নিতে পারেন। একবারে অনেকটা কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এর চেয়ে বেশি কার্যকর উপায় কমই আছে।
বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, ক্ষণিকের ঘুমই বাড়াতে পারে কাজের ক্ষমতা।
কাজের মাঝে ১০ থেকে ২০ মিনিট ঘুমালে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। বরং টানা কাজ করার একঘেয়েমি কেটে যায়, কাজে মনোযোগ বাড়ে, ক্লান্তি একেবারে কেটে যায় ও মন ভালো হয়। সব মিলে তাড়াতাড়ি কাজ হয়।
‘সাইকিয়াট্রি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল নিউরোসায়েন্সেস’ পত্রিকায় ১৯৯৮ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, কাজের ফাঁকে দুপুরের দিকে ২০ মিনিট ঘুমিয়ে নেওয়া গেলে শরীর ঝরঝরে হয়। তাতে সবচেয়ে ভালো হয় কাজ।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৫ নভেম্বর, ২০২১ ১৩:২৯

রাতে ঘুমানোর সময় মেলে না, তার ওপর দিনে ঘুম!
আধুনিক জীবনে শরীরের ওপর ধকলের শেষ নেই। এর মধ্যে টানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে অনেকেই কফি কিংবা অন্য কোনো গরম পানীয় নিয়ে কিছুটা সময় কাটান। কেউ বা একটু হাঁটাহাঁটি করেন।
কিন্তু এ সবের কোনো কিছুরই প্রয়োজন নেই। বরং কয়েক মিনিট ঘুমিয়ে নিতে পারেন। একবারে অনেকটা কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এর চেয়ে বেশি কার্যকর উপায় কমই আছে।
বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, ক্ষণিকের ঘুমই বাড়াতে পারে কাজের ক্ষমতা।
কাজের মাঝে ১০ থেকে ২০ মিনিট ঘুমালে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। বরং টানা কাজ করার একঘেয়েমি কেটে যায়, কাজে মনোযোগ বাড়ে, ক্লান্তি একেবারে কেটে যায় ও মন ভালো হয়। সব মিলে তাড়াতাড়ি কাজ হয়।
‘সাইকিয়াট্রি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল নিউরোসায়েন্সেস’ পত্রিকায় ১৯৯৮ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, কাজের ফাঁকে দুপুরের দিকে ২০ মিনিট ঘুমিয়ে নেওয়া গেলে শরীর ঝরঝরে হয়। তাতে সবচেয়ে ভালো হয় কাজ।