বাংলাদেশের জাগরণ নিয়ে লিখবেন সমরেশ
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৮:৩৯
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে বই বিপণী কেন্দ্র ‘বাতিঘর’ আয়োজিত ‘আলাপচারিতা’ অনুষ্ঠানে কথা বলেন সমরেশ মজুমদার। ছবি: হাবিবুর রব
বাংলাদেশের জাগরণ নিয়ে উপন্যাস লিখবেন বলে জানিয়েছেন খ্যাতিমান সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদার। শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে আয়োজিত আলাপচারিতা অনুষ্ঠানে তিনি এ ইচ্ছের কথা জানান।
বাতিঘর আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে শত শত তরুণ-তরুণী দাঁড়িয়ে মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাদের প্রিয় সাহিত্যিকের কথা শোনেন। সঞ্চালক ছিলেন কবি ও সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সমরেশ মজুমদারের লেখা গান শোনান শিল্পী অনিন্দিতা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাতিঘরের সত্বাধিকারী দীপঙ্কর দাশ।
সমরেশ মজুমদার বলেন, ১৯৪৭ সালের আগস্ট থেকে দেশের মানুষের ব্যাপক পরিবর্তন শুরু হয়েছে। ভাষা আন্দোলন, শেখ সাহেবের (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) আন্দোলন, এসব যেমন দেখেছি, এর বাইরে আরেকটা জাগরণ আমি দেখতে পাই। সেই জাগরণের গল্প লেখার খুব ইচ্ছে।
তিনি বলেন, ভালোবাসলে মন পুড়ে। এখন মন পুড়ে না বলে অনেকে প্রতারিত হয়। আগে আঙুল লাগলে শরীরে বিদ্যুৎ চমকাতো। চোখে চোখ পড়লে পৃথিবী বদলে যেত। এখন তেমন হয় না।
'দেশ' পত্রিকায় প্রথম গল্প ছাপানোর স্মৃতি, বাবার বিশ্বাস না হওয়া, ১৫ টাকা সম্মানী পেয়ে বন্ধুদের কফি হাউসে খাওয়ানো, ‘উত্তরাধিকার’, ‘কালবেলা’, ‘কালপুরুষ’ রচনাসহ শিবরাম চক্রবর্তীর দৈনন্দিন রুটিন ইত্যাদি নানা প্রসঙ্গ উঠে আসে সমরেশের আলাপচারিতায়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৮:৩৯

বাংলাদেশের জাগরণ নিয়ে উপন্যাস লিখবেন বলে জানিয়েছেন খ্যাতিমান সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদার। শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে আয়োজিত আলাপচারিতা অনুষ্ঠানে তিনি এ ইচ্ছের কথা জানান।
বাতিঘর আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে শত শত তরুণ-তরুণী দাঁড়িয়ে মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাদের প্রিয় সাহিত্যিকের কথা শোনেন। সঞ্চালক ছিলেন কবি ও সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সমরেশ মজুমদারের লেখা গান শোনান শিল্পী অনিন্দিতা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাতিঘরের সত্বাধিকারী দীপঙ্কর দাশ।
সমরেশ মজুমদার বলেন, ১৯৪৭ সালের আগস্ট থেকে দেশের মানুষের ব্যাপক পরিবর্তন শুরু হয়েছে। ভাষা আন্দোলন, শেখ সাহেবের (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) আন্দোলন, এসব যেমন দেখেছি, এর বাইরে আরেকটা জাগরণ আমি দেখতে পাই। সেই জাগরণের গল্প লেখার খুব ইচ্ছে।
তিনি বলেন, ভালোবাসলে মন পুড়ে। এখন মন পুড়ে না বলে অনেকে প্রতারিত হয়। আগে আঙুল লাগলে শরীরে বিদ্যুৎ চমকাতো। চোখে চোখ পড়লে পৃথিবী বদলে যেত। এখন তেমন হয় না।
'দেশ' পত্রিকায় প্রথম গল্প ছাপানোর স্মৃতি, বাবার বিশ্বাস না হওয়া, ১৫ টাকা সম্মানী পেয়ে বন্ধুদের কফি হাউসে খাওয়ানো, ‘উত্তরাধিকার’, ‘কালবেলা’, ‘কালপুরুষ’ রচনাসহ শিবরাম চক্রবর্তীর দৈনন্দিন রুটিন ইত্যাদি নানা প্রসঙ্গ উঠে আসে সমরেশের আলাপচারিতায়।