লামায় গভীর রাতে সন্ত্রাসীদের তাণ্ডব
বান্দরবান প্রতিনিধি | ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৬:৪৪
বান্দরবানের লামা উপজেলার সদর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে গভীর রাতে তাণ্ডব চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। এ সময় তারা বেশ কয়েকটি বাড়িতে লুটপাট চালায় এবং দু’জনকে ধরে নিয়ে যায়। পরে ভোরবেলায় তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
গ্রামবাসী জানান, রোববার দিবাগত রাত ১টার দিকে বৈল্লারচর গ্রামের রবিউল আলম ভূঁইয়ার বাড়িতে হানা দেয় সন্ত্রাসীরা। এ সময় তারা অস্ত্রশস্ত্র এবং জলপাই রঙের পোশাকে সজ্জিত ছিলো। বাড়ির লোকজনের চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হতে শুরু করলে গুলি করে সরে যায় তারা। কিছুক্ষণ পর বরিশাল পাড়ার সাবেক ইউপি মেম্বার আব্দুল ছোবাহানের বাড়িতে হানা দেয়। সেখান থেকে বাড়ির সদস্যদের ৩টি মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকার ও অন্যান্য মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে তারা। যাওয়ার সময় বাড়ির কাজের লোক সমির উদ্দিনকে ধরে নিয়ে যায়। রাত আড়াইটার দিকে সন্ত্রাসী দলটি ঠাকুরঝিরি গ্রামের মেহের আলীর বাড়িতে হানা দিয়ে তাকে ধরে নিয়ে যায় দলটি। তাদের দু’জনকেই সোমবার ভোরে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সকালে ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু কুমার সেন জানান, কয়েক দিন পরপর সন্ত্রাসীরা এভাবে হানা দিচ্ছে গ্রামগুলোতে। তারা মূলত চাঁদার দাবিতেই এসব করছে।
লামা থানার অফিসার ইনচার্জ অপ্পেলা রাজু নাহা বলেন, আমরা ঘটনাস্থলগুলোতে ফোর্স পাঠিয়েছি।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
বান্দরবান প্রতিনিধি | ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৬:৪৪

বান্দরবানের লামা উপজেলার সদর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে গভীর রাতে তাণ্ডব চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। এ সময় তারা বেশ কয়েকটি বাড়িতে লুটপাট চালায় এবং দু’জনকে ধরে নিয়ে যায়। পরে ভোরবেলায় তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
গ্রামবাসী জানান, রোববার দিবাগত রাত ১টার দিকে বৈল্লারচর গ্রামের রবিউল আলম ভূঁইয়ার বাড়িতে হানা দেয় সন্ত্রাসীরা। এ সময় তারা অস্ত্রশস্ত্র এবং জলপাই রঙের পোশাকে সজ্জিত ছিলো। বাড়ির লোকজনের চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হতে শুরু করলে গুলি করে সরে যায় তারা। কিছুক্ষণ পর বরিশাল পাড়ার সাবেক ইউপি মেম্বার আব্দুল ছোবাহানের বাড়িতে হানা দেয়। সেখান থেকে বাড়ির সদস্যদের ৩টি মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকার ও অন্যান্য মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে তারা। যাওয়ার সময় বাড়ির কাজের লোক সমির উদ্দিনকে ধরে নিয়ে যায়। রাত আড়াইটার দিকে সন্ত্রাসী দলটি ঠাকুরঝিরি গ্রামের মেহের আলীর বাড়িতে হানা দিয়ে তাকে ধরে নিয়ে যায় দলটি। তাদের দু’জনকেই সোমবার ভোরে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সকালে ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু কুমার সেন জানান, কয়েক দিন পরপর সন্ত্রাসীরা এভাবে হানা দিচ্ছে গ্রামগুলোতে। তারা মূলত চাঁদার দাবিতেই এসব করছে।
লামা থানার অফিসার ইনচার্জ অপ্পেলা রাজু নাহা বলেন, আমরা ঘটনাস্থলগুলোতে ফোর্স পাঠিয়েছি।