প্রথম থেকে দ্বিতীয় হওয়ায় স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা
যশোর প্রতিনিধি | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৮:৪১
বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফলে শ্রেণি রোল নম্বর এক থেকে দুই হওয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে এক স্কুলছাত্র। বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার মাটিকোমরা গ্রাম থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী রিমন হোসেনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত রিমন হোসেন (১৫) মাটিকোমরা গ্রামের হাসান মোড়লের ছেলে এবং মাটিকোমরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মনিরুজ্জামান মিন্টু জানান, রিমন ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে আসছিল। গত ২৪ ডিসেম্বর বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে নবম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ রিমন হোসেন জিপিএ-৪.৮৯ ও ৯০১ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে এবং একই শ্রেণির ইমন হোসেন প্রথম স্থান অধিকারী করে একই জিপিএ-৪.৮৯ ও ৯৩২ নম্বর পেয়ে।
বুধবার সন্ধ্যায় রিমন বাড়ি না ফেরায় বাবা-মা তাকে খুঁজতে থাকে। বৃহস্পতিবার বিকালে এলাকাবাসী লুৎফর গাজীর আম বাগানে গাছের সাথে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায়। পরে বাঁকড়া পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে।
বাঁকড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ জানান, রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
যশোর প্রতিনিধি | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৮:৪১

বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফলে শ্রেণি রোল নম্বর এক থেকে দুই হওয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে এক স্কুলছাত্র। বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার মাটিকোমরা গ্রাম থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী রিমন হোসেনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত রিমন হোসেন (১৫) মাটিকোমরা গ্রামের হাসান মোড়লের ছেলে এবং মাটিকোমরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মনিরুজ্জামান মিন্টু জানান, রিমন ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে আসছিল। গত ২৪ ডিসেম্বর বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে নবম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ রিমন হোসেন জিপিএ-৪.৮৯ ও ৯০১ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে এবং একই শ্রেণির ইমন হোসেন প্রথম স্থান অধিকারী করে একই জিপিএ-৪.৮৯ ও ৯৩২ নম্বর পেয়ে।
বুধবার সন্ধ্যায় রিমন বাড়ি না ফেরায় বাবা-মা তাকে খুঁজতে থাকে। বৃহস্পতিবার বিকালে এলাকাবাসী লুৎফর গাজীর আম বাগানে গাছের সাথে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায়। পরে বাঁকড়া পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে।
বাঁকড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ জানান, রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি।