ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মাদ্রাসাশিক্ষক গ্রেপ্তার
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি | ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ ০০:৩৫
দিনাজপুরের হাকিমপুরে এক মাদ্রাসাছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে এনামুল হক (২৬) নামে ওই মাদ্রাসার এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার দুপুরে হাকিমপুরের ছাতনি চারমাথার মারফুযুল উলুম আল ইসলামীয়া মাদ্রাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এনামুল হকের বাড়ি হাকিমপুর থানার তিতশ্বর গ্রামে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, হাকিমপুরের ছাতনি চারমাথার মারফুযুল উলুম আল ইসলামীয়া মাদ্রাসায় সহপাঠীদের সঙ্গে পড়তে আসে ওই ছাত্রী। এ সময় শিক্ষক এনামুল ওই ছাত্রীকে বসতে বলে অন্য ছাত্রীদের বাইরে থেকে এক ঘণ্টা ঘুরে আসতে বলেন। এরপর ওই ছাত্রীর ওপর যৌন নিপীড়নের চেষ্টা চালান। এ সময় সে চিৎকার করলে বাইরে থেকে অপর এক ছাত্রী চলে এলে ঘটনাটি দেখে ফেলে।
হাকিমপুর থানার ওসি ফেরদৌস ওয়াহিদ জানান, হাকিমপুরের ছাতনি চারমাথায় একটি মাদ্রাসায় এক ছাত্রীর সঙ্গে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় লোকজন বিষয়টি জেনে ওই শিক্ষককে আটকে রাখেন। খবর পেয়ে মাদ্রাসা থেকে তাকে আটক করে ও দুই ছাত্রীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। ওই দুই ছাত্রীকে ২২ ধারার জন্য দিনাজপুরে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ওই ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। পরে তাকে দিনাজপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি | ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ ০০:৩৫

দিনাজপুরের হাকিমপুরে এক মাদ্রাসাছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে এনামুল হক (২৬) নামে ওই মাদ্রাসার এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার দুপুরে হাকিমপুরের ছাতনি চারমাথার মারফুযুল উলুম আল ইসলামীয়া মাদ্রাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এনামুল হকের বাড়ি হাকিমপুর থানার তিতশ্বর গ্রামে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, হাকিমপুরের ছাতনি চারমাথার মারফুযুল উলুম আল ইসলামীয়া মাদ্রাসায় সহপাঠীদের সঙ্গে পড়তে আসে ওই ছাত্রী। এ সময় শিক্ষক এনামুল ওই ছাত্রীকে বসতে বলে অন্য ছাত্রীদের বাইরে থেকে এক ঘণ্টা ঘুরে আসতে বলেন। এরপর ওই ছাত্রীর ওপর যৌন নিপীড়নের চেষ্টা চালান। এ সময় সে চিৎকার করলে বাইরে থেকে অপর এক ছাত্রী চলে এলে ঘটনাটি দেখে ফেলে।
হাকিমপুর থানার ওসি ফেরদৌস ওয়াহিদ জানান, হাকিমপুরের ছাতনি চারমাথায় একটি মাদ্রাসায় এক ছাত্রীর সঙ্গে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় লোকজন বিষয়টি জেনে ওই শিক্ষককে আটকে রাখেন। খবর পেয়ে মাদ্রাসা থেকে তাকে আটক করে ও দুই ছাত্রীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। ওই দুই ছাত্রীকে ২২ ধারার জন্য দিনাজপুরে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ওই ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। পরে তাকে দিনাজপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।