বিজয়ের মাসে নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:২৫
রোববার বিজয় দিবসের সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিএনপির নেতাকর্মীরা। ছবি: ফোকাস বাংলা।
বিজয়ের মাসে সরকার নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রোববার বিজয় দিবসের সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিজয়ের মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে। এই নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করার জন্য বিরোধীদের ওপর সরকার সাংঘাতিক নির্যাতন নিপীড়ন চালাচ্ছে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য যে পরিবেশের প্রত্যাশা করা হয়েছিল, বিএনপি তা পায়নি।
তিনি বলেন, "সরকার যখন বিরোধীদের ওপর নিপীড়নে ‘অগ্রণী ভূমিকা’ পালন করছে, তখন নির্বাচন কমিশন তাদের ‘অদক্ষতার’ পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। পাকিস্তান আমাদের গণতন্ত্র বঞ্চিত করেছিল। গণতন্ত্রের অধিকার প্রতিষ্ঠা ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। আজকেও গণতন্ত্রকে মুক্ত করার জন্য আমাদের সংগ্রাম চলেছে, চলবে। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতেও আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে।"
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এবং নির্বাচনে বিএনপির কয়েকজন স্থানীয় প্রার্থীসহ বিএনপির নেতাকর্মীরা এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন। বিএনপি নেতারা শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়ার সময় বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। সেখানে ধাক্কা ধাক্কি হতেও দেখা যায়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:২৫

বিজয়ের মাসে সরকার নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রোববার বিজয় দিবসের সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিজয়ের মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে। এই নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করার জন্য বিরোধীদের ওপর সরকার সাংঘাতিক নির্যাতন নিপীড়ন চালাচ্ছে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য যে পরিবেশের প্রত্যাশা করা হয়েছিল, বিএনপি তা পায়নি।
তিনি বলেন, "সরকার যখন বিরোধীদের ওপর নিপীড়নে ‘অগ্রণী ভূমিকা’ পালন করছে, তখন নির্বাচন কমিশন তাদের ‘অদক্ষতার’ পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। পাকিস্তান আমাদের গণতন্ত্র বঞ্চিত করেছিল। গণতন্ত্রের অধিকার প্রতিষ্ঠা ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। আজকেও গণতন্ত্রকে মুক্ত করার জন্য আমাদের সংগ্রাম চলেছে, চলবে। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতেও আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে।"
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এবং নির্বাচনে বিএনপির কয়েকজন স্থানীয় প্রার্থীসহ বিএনপির নেতাকর্মীরা এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন। বিএনপি নেতারা শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়ার সময় বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। সেখানে ধাক্কা ধাক্কি হতেও দেখা যায়।