জার্মানিতে বাংলাদেশি ব্লগারের মৃত্যু ঘিরে রহস্য
অনলাইন ডেস্ক | ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০৯:৩৮
পেন জার্মানির একটি সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন তমালিকা সিংহ (বামে)। ছবি: ডয়চে ভেলে বাংলা
জার্মানির বার্লিনে বসবাসরত বাংলাদেশি এক ব্লগারকে তার নিজের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। তিনি ব্লগার হিসেবে স্থানীয় বাঙালিদের কাছে পরিচিত ছিলেন। আসল নাম তমালিকা সিংহ হলেও অর্পিতা রায় চৌধুরী নামে লেখালেখি করতেন।
ডয়চে ভেলে বাংলা জানায়, তমালিকা কীভাবে মারা গেলেন, সেটি এখনো পুলিশ জানতে পারেনি। বাংলাদেশ দূতাবাসও কিছু বলতে পারছে না।
স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে দূতাবাস সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে বাথরুম থেকে তার নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়।
লেখকদের সংগঠন ‘পেন জার্মানি’র সহায়তায় তমালিকা বার্লিনে বসবাস করছিলেন। তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে সংগঠনটিও কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
পেন জার্মানির মুখপাত্র ডয়চে ভেলেকে বলেছেন, “আমরা আমাদের নির্বাসিত লেখক ফেলো অর্পিতা রায় চৌধুরীর (ছদ্মনাম) মৃত্যুতে শোকাহত। যেহেতু পুলিশের তদন্ত এখনো অব্যাহত রয়েছে, তাই এই বিষয়ে আমরা আর কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।”
পেন জার্মানি বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি ব্লগার এবং লেখককে জার্মানিতে জীবনযাপনে সহায়তা করেছে। তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন লেখক হুমায়ুন আজাদ। তাকেও ২০০৪ সালের ১২ আগস্ট মিউনিখে নিজের ভবন থেকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।
শেয়ার করুন
অনলাইন ডেস্ক | ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০৯:৩৮

জার্মানির বার্লিনে বসবাসরত বাংলাদেশি এক ব্লগারকে তার নিজের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। তিনি ব্লগার হিসেবে স্থানীয় বাঙালিদের কাছে পরিচিত ছিলেন। আসল নাম তমালিকা সিংহ হলেও অর্পিতা রায় চৌধুরী নামে লেখালেখি করতেন।
ডয়চে ভেলে বাংলা জানায়, তমালিকা কীভাবে মারা গেলেন, সেটি এখনো পুলিশ জানতে পারেনি। বাংলাদেশ দূতাবাসও কিছু বলতে পারছে না।
স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে দূতাবাস সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে বাথরুম থেকে তার নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়।
লেখকদের সংগঠন ‘পেন জার্মানি’র সহায়তায় তমালিকা বার্লিনে বসবাস করছিলেন। তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে সংগঠনটিও কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
পেন জার্মানির মুখপাত্র ডয়চে ভেলেকে বলেছেন, “আমরা আমাদের নির্বাসিত লেখক ফেলো অর্পিতা রায় চৌধুরীর (ছদ্মনাম) মৃত্যুতে শোকাহত। যেহেতু পুলিশের তদন্ত এখনো অব্যাহত রয়েছে, তাই এই বিষয়ে আমরা আর কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।”
পেন জার্মানি বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি ব্লগার এবং লেখককে জার্মানিতে জীবনযাপনে সহায়তা করেছে। তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন লেখক হুমায়ুন আজাদ। তাকেও ২০০৪ সালের ১২ আগস্ট মিউনিখে নিজের ভবন থেকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।