বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে তাঁর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১০ জানুয়ারি, ২০১৯ ০৮:৫৮
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ফাইল ফটো। ছবি: এএফপি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বৃহস্পতিবার। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তিলাভ করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে তাঁর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “২৬ মার্চ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণার অব্যবহিত পর পশ্চিম পাকিস্তানের দখলদার সামরিক জান্তা বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে তদানীন্তন পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে আটক রাখেন। সেখানে গোপন বিচারের মাধ্যমে তার ফাঁসির আদেশও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দলমত-নির্বিশেষে বাঙালিদের কঠোর আন্দোলনের মুখে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে কারাগার থেকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় পাকিস্তান সরকার।
এদিন দেশে ফিরে বিকাল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে তিনি ভাষণ দেন। সশ্রদ্ধ চিত্তে বঙ্গবন্ধু সবার ত্যাগের কথা স্মরণ করেন এবং সবাইকে দেশগড়ার কাজে উদ্বুদ্ধ করেন।”
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল সাড়ে ৬টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, বঙ্গবন্ধু ভবন ও সারা দেশের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ এবং বিকেল ৩টায় রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা। সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১০ জানুয়ারি, ২০১৯ ০৮:৫৮

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বৃহস্পতিবার। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তিলাভ করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে তাঁর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “২৬ মার্চ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণার অব্যবহিত পর পশ্চিম পাকিস্তানের দখলদার সামরিক জান্তা বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে তদানীন্তন পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে আটক রাখেন। সেখানে গোপন বিচারের মাধ্যমে তার ফাঁসির আদেশও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দলমত-নির্বিশেষে বাঙালিদের কঠোর আন্দোলনের মুখে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে কারাগার থেকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় পাকিস্তান সরকার।
এদিন দেশে ফিরে বিকাল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে তিনি ভাষণ দেন। সশ্রদ্ধ চিত্তে বঙ্গবন্ধু সবার ত্যাগের কথা স্মরণ করেন এবং সবাইকে দেশগড়ার কাজে উদ্বুদ্ধ করেন।”
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল সাড়ে ৬টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, বঙ্গবন্ধু ভবন ও সারা দেশের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ এবং বিকেল ৩টায় রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা। সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।