চট্টগ্রামে রেলমন্ত্রী
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ট্রেন যাবে ৫৭ মিনিটে
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯ ১৮:২১
‘হাইস্পিড ট্রেন’ চালুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, এই ট্রেন চালু হলে মাত্র ৫৭ মিনিটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছানো যাবে বিরতিহীনভাবে। বিরতি দিলে সময় লাগবে এক ঘণ্টা ৯ মিনিট।
রবিবার চট্টগ্রাম নগরীর সিআরবি ভবনের কনফারেন্স রুমে রেলওয়ের বিভিন্ন বিভাগীয় ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে মতবিনিময় সভায় রেলমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রামের দোহাজারী-কক্সবাজার-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পটি ট্রান্স এশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে চীন, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড পর্যন্ত সম্প্রসারণের পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলওয়ের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে ২০৩০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে হাইস্পিড ট্রেন প্রকল্পের সমীক্ষা প্রতিবেদন ইতিমধ্যে আমার কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।
রেলমন্ত্রী বলেছেন, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে রেল সংযোগ স্থাপনের পর দক্ষিণাঞ্চলের সব জেলা এর সঙ্গে যুক্ত হবে। আখাউড়া দিয়ে আগরতলা হয়ে পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে রেলের সংযোগ হচ্ছে। পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধের পর ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগের যেসব জায়গা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, সেগুলো পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজ চলছে।
মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন রেলের মহাপরিচালক কাজী মো. রফিকুল আলম ও পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ ফারুক আহমেদ প্রমুখ।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯ ১৮:২১

‘হাইস্পিড ট্রেন’ চালুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, এই ট্রেন চালু হলে মাত্র ৫৭ মিনিটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছানো যাবে বিরতিহীনভাবে। বিরতি দিলে সময় লাগবে এক ঘণ্টা ৯ মিনিট।
রবিবার চট্টগ্রাম নগরীর সিআরবি ভবনের কনফারেন্স রুমে রেলওয়ের বিভিন্ন বিভাগীয় ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে মতবিনিময় সভায় রেলমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রামের দোহাজারী-কক্সবাজার-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পটি ট্রান্স এশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে চীন, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড পর্যন্ত সম্প্রসারণের পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলওয়ের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে ২০৩০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে হাইস্পিড ট্রেন প্রকল্পের সমীক্ষা প্রতিবেদন ইতিমধ্যে আমার কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।
রেলমন্ত্রী বলেছেন, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে রেল সংযোগ স্থাপনের পর দক্ষিণাঞ্চলের সব জেলা এর সঙ্গে যুক্ত হবে। আখাউড়া দিয়ে আগরতলা হয়ে পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে রেলের সংযোগ হচ্ছে। পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধের পর ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগের যেসব জায়গা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, সেগুলো পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজ চলছে।
মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন রেলের মহাপরিচালক কাজী মো. রফিকুল আলম ও পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ ফারুক আহমেদ প্রমুখ।