ঢাকার দুই সিটিতে ভোট গ্রহণ চলছে
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ০৮:৫৩
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে উপনির্বাচন এবং দুই সিটি করপোরেশনের সম্প্রসারিত ৩৬টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ চলছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
এদিন সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপক্ষো করেই ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে দেখা গেছে। সকালে প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল কম, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিতির সংখ্যা বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
এ ছাড়া এ দুই সিটির সম্প্রসারিত ৩৬টি ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত ১২টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কারা হচ্ছেন সেটিও নির্ধারিত হবে এই ভোটে। ভোটগ্রহণ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে দুই সিটিতেই। যানবাহন চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। বন্ধ থাকবে ব্যাংকও।
একাদশ সংসদ নির্বাচনে অনিয়ম-কারচুপির অভিযোগ তোলার পর সরকারবিরোধী প্রধান রাজনৈতিক জোট বিএনপিপ্রধান জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, বাম জোট, ইসলামী আন্দোলনসহ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের বাইরের দলগুলো এ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না।
বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি দল এ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় নিরুত্তাপ ছিল ভোটের মাঠ। ভোটারদের মধ্যেও নেই কোনো আগ্রহ বা আমেজ। নেই উৎসবমুখর পরিবেশ। অনেকে জানেনও না ভোটের কথা।
সম্প্রসারিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রচারে কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও মেয়র প্রার্থীদের প্রচার ছিল নিরুত্তাপ। প্রচারে উত্তাপ ছড়াতে না পারলেও ক্ষমতাসীন মহাজোটের দুই শরিক আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম ও জাতীয় পার্টির শাফিন আহমেদ মোটামুটি আলোচনায় ছিলেন। দলীয় প্রতীকে যথাক্রমে নৌকা ও লাঙ্গল প্রতীকে লড়ছেন তারা।
পাঁচ মেয়রপ্রার্থীর বাকি তিনজন হলেন আম প্রতীকে এনপিপির আনিসুর রহমান দেওয়ান, বাঘ প্রতীকে পিডিপির শাহীন খান ও টেবিল ঘড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুর রহিম।
মেয়রসহ নির্বাচনে দুই সিটির কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ৩৮২ জন। ডিএনসিসির ১৮ সাধারণ ওয়ার্ডে ১১৬ জন ও ডিএসসিসিতে সমসংখ্যক ওয়ার্ডে ১২৫ জন প্রার্থী। অন্যদিকে ডিএনসিসির ৬ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ৪৫ জন ও ডিএসসিসিতে ২৪ জন।
ঢাকা উত্তর সিটিতে ভোটকেন্দ্র ১ হাজার ২৯৫টি; ভোটার ৩০ লাখ ৩৫ হাজার ৬২১ জন। সম্প্রসারিত ওয়ার্ডে ভোটকেন্দ্র ২৪৩টি। মোট ভোটার ৫ লাখ ৯০ হাজার ৭০৫ জন। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির সম্প্রসারিত ১৮টি ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত ৬টিতে ভোটকেন্দ্র ২৩৫টি। মোট ভোটার ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৭৩৫ জন।
যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ : উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে গতকাল বুধবার রাত ১২টা থেকে আজ রাত ১২টা পর্যন্ত সব ধরনের যান চলাচল বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে প্রধান প্রধান সড়কে বাস চলাচলের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র দেখিয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করতে পারলেও অহেতুক ঘোরাফেরার জন্য এই যান ব্যবহার করা যাবে না। তবে ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স ও ডাক বিভাগের গাড়ি এই নির্দেশনার বাইরে থাকবে।
ভোটের আগের দিন গতকাল বিকেলে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা বলেন, ‘ঢাকা শহরে অনেক ইমার্জেন্সি বিষয় আছে। এয়ারপোর্টে একজন যাত্রী যাবে, তার জন্য কি বন্ধ থাকবে? অ্যাম্বুলেন্স যাবে, এক্সপোর্ট-ইমপোর্টের জিনিসগুলো যাবে এ রকম জিনিসগুলো বিবেচনা করে পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া আছে, যাতে এভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। ব্যাপকভাবে সব বন্ধ করে দেওয়া হয়নি।’ বাস চলতে পারবে কি না এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মেইন রোডে চলবে।’
নির্বাচনে নিরাপত্তা : গতকাল সকাল থেকে দুই সিটিতে টহল শুরু করেছেন ভ্রাম্যমাণ ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় পুলিশ, এপিবিএন, ব্যাটালিয়ন আনসার, বিজিবি, কোস্ট গার্ড ও র্যাব দায়িত্ব পালন করবে। ডিএনসিসিতে ২৫ প্লাটুন বিজিবি ও ডিএসসিসিতে ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন থাকবে। এ ছাড়াও ডিএনসিসিতে চার প্লাটুন ও ডিএসসিসিতে তিন প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দুই সিটির প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২৩ জন করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকরী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। এর মধ্যে প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে সাতজন অস্ত্রধারী পুলিশ ও আনসার এবং ১২ জন আনসার সদস্য থাকবেন লাঠি হাতে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২৩ জনের মধ্যে ১১ জন অস্ত্রধারী পুলিশ ও আনসার এবং লাঠি হাতে থাকবেন ১২ জন আনসার সদস্য।
২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর আনিসুল হকের মৃত্যুতে ডিএনসিসির মেয়র পদটি শূন্য হয়। পরের বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি ইসি উপনির্বাচনের দিন নির্ধারণ করলেও উচ্চ আদালতের আদেশে ভোট আটকে যায়। এরপর আজ ভোটের দিন রেখে পুনঃতফসিল ঘোষণা করে ইসি। একই দিনে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণে নবগঠিত ১৮টি করে ওয়ার্ডে কাউন্সিলর নির্বাচনের দিন রাখা হয়।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তরের ৯ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মারা যাওয়ায় সেখানেও আজ উপনির্বাচন হচ্ছে। তবে ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ায় সেখানে ভোটের প্রয়োজন হচ্ছে না।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ০৮:৫৩

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে উপনির্বাচন এবং দুই সিটি করপোরেশনের সম্প্রসারিত ৩৬টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ চলছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
এদিন সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপক্ষো করেই ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে দেখা গেছে। সকালে প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল কম, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিতির সংখ্যা বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
এ ছাড়া এ দুই সিটির সম্প্রসারিত ৩৬টি ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত ১২টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কারা হচ্ছেন সেটিও নির্ধারিত হবে এই ভোটে। ভোটগ্রহণ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে দুই সিটিতেই। যানবাহন চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। বন্ধ থাকবে ব্যাংকও।
একাদশ সংসদ নির্বাচনে অনিয়ম-কারচুপির অভিযোগ তোলার পর সরকারবিরোধী প্রধান রাজনৈতিক জোট বিএনপিপ্রধান জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, বাম জোট, ইসলামী আন্দোলনসহ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের বাইরের দলগুলো এ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না।
বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি দল এ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় নিরুত্তাপ ছিল ভোটের মাঠ। ভোটারদের মধ্যেও নেই কোনো আগ্রহ বা আমেজ। নেই উৎসবমুখর পরিবেশ। অনেকে জানেনও না ভোটের কথা।
সম্প্রসারিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রচারে কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও মেয়র প্রার্থীদের প্রচার ছিল নিরুত্তাপ। প্রচারে উত্তাপ ছড়াতে না পারলেও ক্ষমতাসীন মহাজোটের দুই শরিক আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম ও জাতীয় পার্টির শাফিন আহমেদ মোটামুটি আলোচনায় ছিলেন। দলীয় প্রতীকে যথাক্রমে নৌকা ও লাঙ্গল প্রতীকে লড়ছেন তারা।
পাঁচ মেয়রপ্রার্থীর বাকি তিনজন হলেন আম প্রতীকে এনপিপির আনিসুর রহমান দেওয়ান, বাঘ প্রতীকে পিডিপির শাহীন খান ও টেবিল ঘড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুর রহিম।
মেয়রসহ নির্বাচনে দুই সিটির কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ৩৮২ জন। ডিএনসিসির ১৮ সাধারণ ওয়ার্ডে ১১৬ জন ও ডিএসসিসিতে সমসংখ্যক ওয়ার্ডে ১২৫ জন প্রার্থী। অন্যদিকে ডিএনসিসির ৬ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ৪৫ জন ও ডিএসসিসিতে ২৪ জন।
ঢাকা উত্তর সিটিতে ভোটকেন্দ্র ১ হাজার ২৯৫টি; ভোটার ৩০ লাখ ৩৫ হাজার ৬২১ জন। সম্প্রসারিত ওয়ার্ডে ভোটকেন্দ্র ২৪৩টি। মোট ভোটার ৫ লাখ ৯০ হাজার ৭০৫ জন। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির সম্প্রসারিত ১৮টি ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত ৬টিতে ভোটকেন্দ্র ২৩৫টি। মোট ভোটার ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৭৩৫ জন।
যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ : উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে গতকাল বুধবার রাত ১২টা থেকে আজ রাত ১২টা পর্যন্ত সব ধরনের যান চলাচল বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে প্রধান প্রধান সড়কে বাস চলাচলের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র দেখিয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করতে পারলেও অহেতুক ঘোরাফেরার জন্য এই যান ব্যবহার করা যাবে না। তবে ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স ও ডাক বিভাগের গাড়ি এই নির্দেশনার বাইরে থাকবে।
ভোটের আগের দিন গতকাল বিকেলে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা বলেন, ‘ঢাকা শহরে অনেক ইমার্জেন্সি বিষয় আছে। এয়ারপোর্টে একজন যাত্রী যাবে, তার জন্য কি বন্ধ থাকবে? অ্যাম্বুলেন্স যাবে, এক্সপোর্ট-ইমপোর্টের জিনিসগুলো যাবে এ রকম জিনিসগুলো বিবেচনা করে পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া আছে, যাতে এভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। ব্যাপকভাবে সব বন্ধ করে দেওয়া হয়নি।’ বাস চলতে পারবে কি না এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মেইন রোডে চলবে।’
নির্বাচনে নিরাপত্তা : গতকাল সকাল থেকে দুই সিটিতে টহল শুরু করেছেন ভ্রাম্যমাণ ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় পুলিশ, এপিবিএন, ব্যাটালিয়ন আনসার, বিজিবি, কোস্ট গার্ড ও র্যাব দায়িত্ব পালন করবে। ডিএনসিসিতে ২৫ প্লাটুন বিজিবি ও ডিএসসিসিতে ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন থাকবে। এ ছাড়াও ডিএনসিসিতে চার প্লাটুন ও ডিএসসিসিতে তিন প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দুই সিটির প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২৩ জন করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকরী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। এর মধ্যে প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে সাতজন অস্ত্রধারী পুলিশ ও আনসার এবং ১২ জন আনসার সদস্য থাকবেন লাঠি হাতে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২৩ জনের মধ্যে ১১ জন অস্ত্রধারী পুলিশ ও আনসার এবং লাঠি হাতে থাকবেন ১২ জন আনসার সদস্য।
২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর আনিসুল হকের মৃত্যুতে ডিএনসিসির মেয়র পদটি শূন্য হয়। পরের বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি ইসি উপনির্বাচনের দিন নির্ধারণ করলেও উচ্চ আদালতের আদেশে ভোট আটকে যায়। এরপর আজ ভোটের দিন রেখে পুনঃতফসিল ঘোষণা করে ইসি। একই দিনে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণে নবগঠিত ১৮টি করে ওয়ার্ডে কাউন্সিলর নির্বাচনের দিন রাখা হয়।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তরের ৯ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মারা যাওয়ায় সেখানেও আজ উপনির্বাচন হচ্ছে। তবে ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ায় সেখানে ভোটের প্রয়োজন হচ্ছে না।