৫১ উপজেলার ফল, আ. লীগ ৩২, বিদ্রোহী ১৫, স্বতন্ত্র ৪
অনলাইন ডেস্ক | ১৯ মার্চ, ২০১৯ ০২:০৭
পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে দেশের ১৬ জেলার ১১৬ উপজেলায় ভোট হয়েছে সোমবার। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে।
দ্বিতীয় ধাপের এই ভোটের আগে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ৪৮ জন। তাদের মধ্যে ২৩ জন চেয়ারম্যান, ১৩ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ১২ জন নারী ভাইস চেয়ারম্যান।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় ছয় উপজেলায় ভোটের দরকার পড়েনি। আর অন্য ছয় উপজেলার ভোট পিছিয়েছে ইসি। আদালতের নির্দেশে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের নির্বাচন স্থগিত রয়েছে। এ জন্য সোমবার ভোট হয় ১১৬ উপজেলায়।
তবে অনেক রাজনৈতিক দল এবারের উপজেলা নির্বাচন বর্জন করায় এতে তেমন সাড়া মেলেনি। গত ১০ মার্চ প্রথম ধাপে ৭৮ উপজেলার ভোটের মতো দ্বিতীয় ধাপেও ভোট কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি ছিল হতাশাজনক।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপে লড়েছেন ১ হাজার ৩শ ২৫ জন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩শ ৭৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫শ ৪৮ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৪শ জন। ১১৬ উপজেলায় ভোটকেন্দ্র ৭ হাজার ৩৯টি; ভোটার ১ কোটি ৭৯ লাখ ৯ হাজার ৬ জন।
রাত দুইটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৫১ উপজেলার বেসরকারি ফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ৩৮ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয় পেয়েছেন ১৫টিতে, বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী ১টিতে, জাতীয় পার্টি ১টিতে, (জেএসএস-লারমা) প্রার্থী ১টিতে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ১টিতে বিজয়ী হয়েছেন।
সিলেট জেলার ১২টি উপজেলার সব কটিতেই চেয়ারম্যান পদের ফল বলা চলে আওয়ামী লীগের ঘরে গেছে। এর মধ্যে সাতটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং পাঁচটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। দলের সিদ্ধান্ত না মেনে বিএনপি নেতারা প্রার্থী হলেও সিলেটের কোথাও তারা জয়ের মুখ দেখেননি।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী সিলেট সদর উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার আশফাক আহমদ, বালাগঞ্জে নৌকার মোস্তাকুর রহমান মফুর, জৈন্তাপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কামাল আহমদ, দক্ষিণ সুরমায় নৌকার আবু জাহিদ, কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শামীম আহমদ, কানাইঘাটে নৌকার আবদুল মোমিন চৌধুরী, ফেঞ্চুগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নুরুল ইসলাম, গোয়াইনঘাটে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুক আহমদ, জকিগঞ্জে নৌকার লোকমান আহমদ চৌধুরী, বিশ্বনাথে নৌকার এসএম নুনু মিয়া, বিয়ানীবাজারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কাশেম পল্লব ও গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার ইকবাল আহমদ চৌধুরী।
দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, বীরগঞ্জে নৌকার আমিনুল ইসলাম, ফুলবাড়ীতে নৌকার আতাউর রহমান মিল্টন, বিরামপুরে নৌকার খাইরুল আলম রাজু, নবাবগঞ্জে নৌকার আতাউর রহমান, খানসামায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবু হাতেম, চিরিরবন্দরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তারিকুল ইসলাম তারিক, কাহারোলে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মালেক সরকার এবং বোচাগঞ্জে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির জুলফিকার হোসেন।
বগুড়া সদরে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু সুফিয়ান সফিক, সোনাতলায় নৌকার মিনহাদুজ্জামান লীটন, শিবগঞ্জে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজ আহমেদ রিজু, গাবতলীতে নৌকার রফি নেওয়াজ খান রবিন, শাজাহানপুরে নৌকার সোহরাব হোসেন ছান্নু, সারিয়াকান্দিতে নৌকার মুনজিন আলী সরকার, দুপচাঁচিয়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফজলুল হক প্রাং, ধুনটে নৌকার আবদুল হাই সরকার খোকন, নন্দীগ্রামে নৌকার রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ এবং কাহালুতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আল হাসিবুল হাসান সুরুজ।
বান্দরবান সদরে বিজয়ী হয়েছেন একেএম জাহাঙ্গীর, রোয়াংছড়িতে চহাইমং, নাইক্ষ্যংছড়িতে মোহাম্মদ শফিউল্লাহ, লামা উপজেলায় মোস্তফা জামাল, রোমায় উহ্লাচিং মারমা এবং থানচিতে থোয়াইহ্লামং মারমা। এরা সবাই নৌকা প্রতীকের প্রার্থী। তবে জেলার আলীকদমে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কালাম।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের রফিকুল ইসলাম, রামগড়ে নৌকার বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা, লক্ষীছড়িতে নৌকার বাবুল চৌধুরী, দীঘিনালায় নৌকার মো. কাসেম এবং মহালছড়িতে জনসংহতি সমিতি-এমএন লারমা সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বিমল কান্তি চাকমা। তিনটি কেন্দ্র স্থগিত হওয়ায় পানছড়ি উপজেলার ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীক নিয়ে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এইচ এম আবু তৈয়ব।
মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সোয়েব আহম্মদ, জুড়ীতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এমএ মুহিদ, রাজনগরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শাহজাহান খান, কুলাউড়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সফি আহম্মদ সলমান, শ্রীমঙ্গলে নৌকার রনধীর কুমার দেব এবং কমলগঞ্জে জয় পেয়েছেন নৌকার অধ্যাপক রফিকুর রহমান। এছাড়া পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার নুরুজ্জামান বিশ্বাস।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ১৯ মার্চ, ২০১৯ ০২:০৭

পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে দেশের ১৬ জেলার ১১৬ উপজেলায় ভোট হয়েছে সোমবার। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে।
দ্বিতীয় ধাপের এই ভোটের আগে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ৪৮ জন। তাদের মধ্যে ২৩ জন চেয়ারম্যান, ১৩ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ১২ জন নারী ভাইস চেয়ারম্যান।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় ছয় উপজেলায় ভোটের দরকার পড়েনি। আর অন্য ছয় উপজেলার ভোট পিছিয়েছে ইসি। আদালতের নির্দেশে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের নির্বাচন স্থগিত রয়েছে। এ জন্য সোমবার ভোট হয় ১১৬ উপজেলায়।
তবে অনেক রাজনৈতিক দল এবারের উপজেলা নির্বাচন বর্জন করায় এতে তেমন সাড়া মেলেনি। গত ১০ মার্চ প্রথম ধাপে ৭৮ উপজেলার ভোটের মতো দ্বিতীয় ধাপেও ভোট কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি ছিল হতাশাজনক।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপে লড়েছেন ১ হাজার ৩শ ২৫ জন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩শ ৭৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫শ ৪৮ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৪শ জন। ১১৬ উপজেলায় ভোটকেন্দ্র ৭ হাজার ৩৯টি; ভোটার ১ কোটি ৭৯ লাখ ৯ হাজার ৬ জন।
রাত দুইটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৫১ উপজেলার বেসরকারি ফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ৩৮ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয় পেয়েছেন ১৫টিতে, বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী ১টিতে, জাতীয় পার্টি ১টিতে, (জেএসএস-লারমা) প্রার্থী ১টিতে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ১টিতে বিজয়ী হয়েছেন।
সিলেট জেলার ১২টি উপজেলার সব কটিতেই চেয়ারম্যান পদের ফল বলা চলে আওয়ামী লীগের ঘরে গেছে। এর মধ্যে সাতটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং পাঁচটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। দলের সিদ্ধান্ত না মেনে বিএনপি নেতারা প্রার্থী হলেও সিলেটের কোথাও তারা জয়ের মুখ দেখেননি।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী সিলেট সদর উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার আশফাক আহমদ, বালাগঞ্জে নৌকার মোস্তাকুর রহমান মফুর, জৈন্তাপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কামাল আহমদ, দক্ষিণ সুরমায় নৌকার আবু জাহিদ, কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শামীম আহমদ, কানাইঘাটে নৌকার আবদুল মোমিন চৌধুরী, ফেঞ্চুগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নুরুল ইসলাম, গোয়াইনঘাটে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুক আহমদ, জকিগঞ্জে নৌকার লোকমান আহমদ চৌধুরী, বিশ্বনাথে নৌকার এসএম নুনু মিয়া, বিয়ানীবাজারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কাশেম পল্লব ও গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার ইকবাল আহমদ চৌধুরী।
দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, বীরগঞ্জে নৌকার আমিনুল ইসলাম, ফুলবাড়ীতে নৌকার আতাউর রহমান মিল্টন, বিরামপুরে নৌকার খাইরুল আলম রাজু, নবাবগঞ্জে নৌকার আতাউর রহমান, খানসামায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবু হাতেম, চিরিরবন্দরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তারিকুল ইসলাম তারিক, কাহারোলে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মালেক সরকার এবং বোচাগঞ্জে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির জুলফিকার হোসেন।
বগুড়া সদরে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু সুফিয়ান সফিক, সোনাতলায় নৌকার মিনহাদুজ্জামান লীটন, শিবগঞ্জে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজ আহমেদ রিজু, গাবতলীতে নৌকার রফি নেওয়াজ খান রবিন, শাজাহানপুরে নৌকার সোহরাব হোসেন ছান্নু, সারিয়াকান্দিতে নৌকার মুনজিন আলী সরকার, দুপচাঁচিয়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফজলুল হক প্রাং, ধুনটে নৌকার আবদুল হাই সরকার খোকন, নন্দীগ্রামে নৌকার রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ এবং কাহালুতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আল হাসিবুল হাসান সুরুজ।
বান্দরবান সদরে বিজয়ী হয়েছেন একেএম জাহাঙ্গীর, রোয়াংছড়িতে চহাইমং, নাইক্ষ্যংছড়িতে মোহাম্মদ শফিউল্লাহ, লামা উপজেলায় মোস্তফা জামাল, রোমায় উহ্লাচিং মারমা এবং থানচিতে থোয়াইহ্লামং মারমা। এরা সবাই নৌকা প্রতীকের প্রার্থী। তবে জেলার আলীকদমে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কালাম।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের রফিকুল ইসলাম, রামগড়ে নৌকার বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা, লক্ষীছড়িতে নৌকার বাবুল চৌধুরী, দীঘিনালায় নৌকার মো. কাসেম এবং মহালছড়িতে জনসংহতি সমিতি-এমএন লারমা সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বিমল কান্তি চাকমা। তিনটি কেন্দ্র স্থগিত হওয়ায় পানছড়ি উপজেলার ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীক নিয়ে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এইচ এম আবু তৈয়ব।
মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সোয়েব আহম্মদ, জুড়ীতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এমএ মুহিদ, রাজনগরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শাহজাহান খান, কুলাউড়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সফি আহম্মদ সলমান, শ্রীমঙ্গলে নৌকার রনধীর কুমার দেব এবং কমলগঞ্জে জয় পেয়েছেন নৌকার অধ্যাপক রফিকুর রহমান। এছাড়া পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন নৌকার নুরুজ্জামান বিশ্বাস।