ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩ এপ্রিল, ২০১৯ ২২:৩৭
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন,ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। সময়ের আবর্তনে এ সম্পর্ক পারস্পরিক বিশ্বাসের ওপর ভর করে পরিপক্বতা লাভ করেছে।
বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলীর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রী নবনিযুক্ত হাইকমিশনারকে বাংলাদেশে স্বাগত জানান। সাক্ষাৎকালে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সার্বিক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ড. মোমেন উল্লেখ করেন যে, দু’দেশের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে স্থল সীমানা, সাগরের সীমানাসহ অনেক বড় বড় সমস্যার সমাধান হয়েছে। পৃথিবীর মধ্যে এটা আদর্শ মডেল হিসেবে চিত্রিত হতে পারে।
ড. মোমেন গত ৭-৮ ফেব্রুয়ারি জয়েন্ট কনসালটেশান কমিশনে সুষমা স্বরাজের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে স্মরণ করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ ও ভারতের এ সম্পর্ক আরো গভীর ও উষ্ণ হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করেন এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে তার কার্যকালীন সময়ে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এ সময় রিভা গাঙ্গুলী ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের একটি পত্র বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ড. মোমেনের নিকট হস্তান্তর করেন। পত্রে সুষমা স্বরাজ বংলাদেশ-ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ‘সত্যিকারের সোনালি অধ্যায়’হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কদের কারণে এটা সম্ভব হয়েছে এবং বংলাদেশ-ভারতের অংশীদারত্ব আরো সম্প্রসারিত হচ্ছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩ এপ্রিল, ২০১৯ ২২:৩৭

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন,ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। সময়ের আবর্তনে এ সম্পর্ক পারস্পরিক বিশ্বাসের ওপর ভর করে পরিপক্বতা লাভ করেছে।
বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলীর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রী নবনিযুক্ত হাইকমিশনারকে বাংলাদেশে স্বাগত জানান। সাক্ষাৎকালে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সার্বিক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ড. মোমেন উল্লেখ করেন যে, দু’দেশের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে স্থল সীমানা, সাগরের সীমানাসহ অনেক বড় বড় সমস্যার সমাধান হয়েছে। পৃথিবীর মধ্যে এটা আদর্শ মডেল হিসেবে চিত্রিত হতে পারে।
ড. মোমেন গত ৭-৮ ফেব্রুয়ারি জয়েন্ট কনসালটেশান কমিশনে সুষমা স্বরাজের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে স্মরণ করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ ও ভারতের এ সম্পর্ক আরো গভীর ও উষ্ণ হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করেন এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে তার কার্যকালীন সময়ে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এ সময় রিভা গাঙ্গুলী ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের একটি পত্র বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ড. মোমেনের নিকট হস্তান্তর করেন। পত্রে সুষমা স্বরাজ বংলাদেশ-ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ‘সত্যিকারের সোনালি অধ্যায়’হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কদের কারণে এটা সম্ভব হয়েছে এবং বংলাদেশ-ভারতের অংশীদারত্ব আরো সম্প্রসারিত হচ্ছে।