মাদ্রাসার ছাত্রীকে আগুনে হত্যার চেষ্টায় মর্মাহত প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৭ এপ্রিল, ২০১৯ ১৬:৪৬
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার পরীক্ষাকেন্দ্রে ছাত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টায় মর্মাহত হয়েছেন। তিনি এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বলেও জানিয়েছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডা. সামন্তলাল সেন।
রবিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান ডা. সামন্ত লাল সেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফেনীর ওই ছাত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি তার চিকিৎসাসহ সার্বিক বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
ডা. সামন্ত লাল বলেন, দুপুর ১টার দিকে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসে যাই, তখন তিনি ওই ছাত্রীর খোঁজখবর নেন এবং জানান, এ ব্যাপারে তিনি খুব মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন।
২৭ মার্চ ওই ছাত্রীকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজউদ্দৌলা নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে যৌন হয়রানি করে বলে একটি মামলা দায়ের হয়। এর প্রেক্ষিতে সিরাজউদ্দৌলাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এরপর শনিবার ওই মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষা দিতে গেলে ডেকে নিয়ে তার গায়ে আগুন দেয় মুখোশ পরা কয়েকজন ছাত্রী।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দু'জনকে আটক করা হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৭ এপ্রিল, ২০১৯ ১৬:৪৬

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার পরীক্ষাকেন্দ্রে ছাত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টায় মর্মাহত হয়েছেন। তিনি এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বলেও জানিয়েছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডা. সামন্তলাল সেন।
রবিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান ডা. সামন্ত লাল সেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফেনীর ওই ছাত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি তার চিকিৎসাসহ সার্বিক বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
ডা. সামন্ত লাল বলেন, দুপুর ১টার দিকে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসে যাই, তখন তিনি ওই ছাত্রীর খোঁজখবর নেন এবং জানান, এ ব্যাপারে তিনি খুব মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন।
২৭ মার্চ ওই ছাত্রীকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজউদ্দৌলা নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে যৌন হয়রানি করে বলে একটি মামলা দায়ের হয়। এর প্রেক্ষিতে সিরাজউদ্দৌলাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এরপর শনিবার ওই মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষা দিতে গেলে ডেকে নিয়ে তার গায়ে আগুন দেয় মুখোশ পরা কয়েকজন ছাত্রী।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দু'জনকে আটক করা হয়েছে।