জাটকা মাছ ধরলেই কঠোর ব্যবস্থা
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৭ এপ্রিল, ২০১৯ ২২:৩২
জাটকা মাছ ধরলেই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে নৌ পুলিশ। মিরপুরে নিজ কার্যালয়ে রোববার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন নৌ পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) শেখ মুহাম্মদ মারুফ হাসান। এ সময় পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেন।
তিনি জানান, ‘বাংলার নদীপথ, রাখিব নিরাপদ’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে কাজ করছে নৌ পুলিশ। নদীতে জাটকা মাছ ধরার নিষিদ্ধ থাকার পরও যারা এসব অপকর্ম করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
ডিআইজি শেখ মারুফ হাসান বলেন, নৌ পুলিশ গঠন হওয়ার পর ইলিশের উৎপাদন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বাংলাদেশ মৎস্য উৎপাদনে প্রথম পাঁচটি দেশের মধ্যে নিজের স্থান করে নিয়েছে। কিন্তু কিছু অসাধু মাছ শিকারী জাটকা মাছ ও মা ইলিশ ধরছে। নিষিদ্ধ থাকার পরও তারা এসব অপকর্ম করে আসছে।
যারা জাটকা নিধনে জড়িত তাদের প্রতি হুশিয়ারী উচ্চারন করে তিনি বলেন, তারা যেন দেশের স্বার্থে এই অপকর্ম থেকে বিরত থাকে, অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এসময় তিনি বলেন, মৎস্যজীবি ভাইদের জীবন মানের উন্নয়ণ এবং জাটকা ও মা ইলিশ অবরোধের সময় তাদের সাহায্য বৃদ্ধি এবং স্বল্প ও মাঝারি ঋন প্রদান করে তাদের পুর্ণবাসন করা ও অবরোধকালীন সময় তাদের জন্য অন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
তিনি বলেন, নদীপথে সংঘটিত অপরাধ দমন এবং নিরাপদ নৌপথ তৈরির জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে নৌ পুলিশ। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল ও নদীপথে যাত্রীদের নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। নৌ পুলিশের কোন সদস্য কোন ধরনের অপকর্মে জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৭ এপ্রিল, ২০১৯ ২২:৩২

জাটকা মাছ ধরলেই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে নৌ পুলিশ। মিরপুরে নিজ কার্যালয়ে রোববার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন নৌ পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) শেখ মুহাম্মদ মারুফ হাসান। এ সময় পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেন।
তিনি জানান, ‘বাংলার নদীপথ, রাখিব নিরাপদ’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে কাজ করছে নৌ পুলিশ। নদীতে জাটকা মাছ ধরার নিষিদ্ধ থাকার পরও যারা এসব অপকর্ম করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
ডিআইজি শেখ মারুফ হাসান বলেন, নৌ পুলিশ গঠন হওয়ার পর ইলিশের উৎপাদন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বাংলাদেশ মৎস্য উৎপাদনে প্রথম পাঁচটি দেশের মধ্যে নিজের স্থান করে নিয়েছে। কিন্তু কিছু অসাধু মাছ শিকারী জাটকা মাছ ও মা ইলিশ ধরছে। নিষিদ্ধ থাকার পরও তারা এসব অপকর্ম করে আসছে।
যারা জাটকা নিধনে জড়িত তাদের প্রতি হুশিয়ারী উচ্চারন করে তিনি বলেন, তারা যেন দেশের স্বার্থে এই অপকর্ম থেকে বিরত থাকে, অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এসময় তিনি বলেন, মৎস্যজীবি ভাইদের জীবন মানের উন্নয়ণ এবং জাটকা ও মা ইলিশ অবরোধের সময় তাদের সাহায্য বৃদ্ধি এবং স্বল্প ও মাঝারি ঋন প্রদান করে তাদের পুর্ণবাসন করা ও অবরোধকালীন সময় তাদের জন্য অন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
তিনি বলেন, নদীপথে সংঘটিত অপরাধ দমন এবং নিরাপদ নৌপথ তৈরির জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে নৌ পুলিশ। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল ও নদীপথে যাত্রীদের নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। নৌ পুলিশের কোন সদস্য কোন ধরনের অপকর্মে জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।