ভাড়া জাহাজে বছরে সরকারের ব্যয় আড়াই হাজার কোটি টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৯ এপ্রিল, ২০১৯ ২২:১৪
আমদানি-রপ্তানি পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশকে নির্ভর করতে হয় বিদেশি জাহাজের ওপর। এতে জাহাজ ভাড়ার পেছনেই এক বছরে সরকারের ব্যয় হয় ২ হাজার ৪শ’ কোটি টাকা।
এ কারণে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজের সংখ্যা বাড়াতে সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
সোমবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এই তথ্য জানান।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের এ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের জাহাজের বহরে বর্তমানে ৪৭টি জাহাজ রয়েছে। বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের জাহাজ বহরে ২০৪১ সালের মধ্যে আরো মোট ৩২টি জাহাজ সংযোজন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২টি প্রোডাক্ট অয়েল ট্যাংকার, ২টি মাদার ট্যাংকার, ১৮টি বাল্ক ক্যারিয়ার, ৬টি এলএনজি ক্যারিয়ার এবং ৪টি সেলুলার কনটেইনার।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৯ এপ্রিল, ২০১৯ ২২:১৪

আমদানি-রপ্তানি পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশকে নির্ভর করতে হয় বিদেশি জাহাজের ওপর। এতে জাহাজ ভাড়ার পেছনেই এক বছরে সরকারের ব্যয় হয় ২ হাজার ৪শ’ কোটি টাকা।
এ কারণে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজের সংখ্যা বাড়াতে সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
সোমবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এই তথ্য জানান।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের এ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের জাহাজের বহরে বর্তমানে ৪৭টি জাহাজ রয়েছে। বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের জাহাজ বহরে ২০৪১ সালের মধ্যে আরো মোট ৩২টি জাহাজ সংযোজন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২টি প্রোডাক্ট অয়েল ট্যাংকার, ২টি মাদার ট্যাংকার, ১৮টি বাল্ক ক্যারিয়ার, ৬টি এলএনজি ক্যারিয়ার এবং ৪টি সেলুলার কনটেইনার।