ইয়াঙ্গুনের দুর্ঘটনা তদন্তে ৬ সদস্যের কমিটি
অনলাইন ডেস্ক | ৯ মে, ২০১৯ ১৩:৩৯
ছবি: বিবিসি
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার তদন্তে কমিটি গঠন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। ছয়জন সদস্যের এই কমিটির প্রধান করা হয়েছে সরকারি সংস্থাটির চিফ অব ফ্লাইট সেফটি শোয়েব চৌধুরীকে। বৃহস্পতিবার সকালে এ কমিটি করা হয়।
এদিকে দুর্ঘটনায় পড়া যাত্রীদের ছাড়াই বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টায় দেশে ফিরেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইট। যাত্রী হিসেবে ছিলেন অপেক্ষমাণ ১৭ জন।
জানা গেছে, আহত যাত্রীরা কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষে দেশে ফিরবেন।
এর আগে বুধবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে সোয়েব চৌধুরীর নেতৃত্বে বিশেষ ফ্লাইটটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়।
বুধবার বিমানের ড্যাশ ৮-কিউ৪০০ উড়োজাহাজটি বেলা পৌনে ৪টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায়। বৈরী আবহাওয়ার কারণে মিয়ানমার সময় সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে অবতরণের সময় উড়োজাহাজটি ছিটকে পড়ে।
এই ফ্লাইটে একটি শিশুসহ ৩৩ জন আরোহী ছিলেন। আহত ১৮ জনকে স্থানীয় নর্থ ওকলাপা হসপিটালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে ৪ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
উড়োজাহাজে থাকা যাত্রীদের মধ্যে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, কানাডা, চীন, ভারত, ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডের নাগরিক ছিলেন। ইয়াঙ্গুন বিমানবন্দরের ৩ নম্বর টার্মিনালে দুর্ঘটনায় পড়া বাংলাদেশি উড়োজাহাজটির অগ্রভাগ ও দুটি পাখাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ৯ মে, ২০১৯ ১৩:৩৯

মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার তদন্তে কমিটি গঠন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। ছয়জন সদস্যের এই কমিটির প্রধান করা হয়েছে সরকারি সংস্থাটির চিফ অব ফ্লাইট সেফটি শোয়েব চৌধুরীকে। বৃহস্পতিবার সকালে এ কমিটি করা হয়।
এদিকে দুর্ঘটনায় পড়া যাত্রীদের ছাড়াই বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টায় দেশে ফিরেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইট। যাত্রী হিসেবে ছিলেন অপেক্ষমাণ ১৭ জন।
জানা গেছে, আহত যাত্রীরা কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষে দেশে ফিরবেন।
এর আগে বুধবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে সোয়েব চৌধুরীর নেতৃত্বে বিশেষ ফ্লাইটটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়।
বুধবার বিমানের ড্যাশ ৮-কিউ৪০০ উড়োজাহাজটি বেলা পৌনে ৪টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায়। বৈরী আবহাওয়ার কারণে মিয়ানমার সময় সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে অবতরণের সময় উড়োজাহাজটি ছিটকে পড়ে।
এই ফ্লাইটে একটি শিশুসহ ৩৩ জন আরোহী ছিলেন। আহত ১৮ জনকে স্থানীয় নর্থ ওকলাপা হসপিটালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে ৪ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
উড়োজাহাজে থাকা যাত্রীদের মধ্যে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, কানাডা, চীন, ভারত, ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডের নাগরিক ছিলেন। ইয়াঙ্গুন বিমানবন্দরের ৩ নম্বর টার্মিনালে দুর্ঘটনায় পড়া বাংলাদেশি উড়োজাহাজটির অগ্রভাগ ও দুটি পাখাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।