নতুন করে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ নয়, সহকারী শিক্ষক থেকেই পদোন্নতি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ মে, ২০১৯ ২৩:৫০
দীর্ঘদিন ধরে সরকারি প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকেরা পদোন্নতি না পাওয়ায় তাদের মধ্যে এক ধরনের প্যারালাইজ মানসিকতা কাজ করছে। একইসঙ্গে তারা অচল হয়ে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
তিনি বলেন, ‘এমন অচল হয়ে পড়া শিক্ষকদের চাঙ্গা করতে তাদের পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
সোমবার রাজধানীর প্রাইমারি টিচার্স ইনস্টিটিটে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) আয়োজিত ‘উদ্ভাবনী মেলা ও শোকেসিং-২০১৯’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এমন কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এইসব শিক্ষকেরা মনে করছেন, জীবনে তাদের আর পদোন্নতি হবে না। এ কারণে তারা হতাশার মধ্যে দিন পার করছেন। কিন্তু তাদের বলতে চাই, সরকার এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়ে সহকারী শিক্ষকদের মধ্য থেকে প্রধান শিক্ষক অথবা সহকারী থানা শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে পদোন্নতি কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন করে আর প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে না। যারাই প্রধান শিক্ষক হবেন তারা সহকারি থেকে পদোন্নতি পেয়ে হবেন।’
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যায়ের শতভাগ শিক্ষার্থী বাংলা পড়তে পারে না; এটি আমাদের ব্যর্থতা। আমাদের মনিটরিং ব্যবস্থা বেশ দুর্বল থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এখান থেকে উত্তরণের জন্য কার্যক্রম শুরু করেছি।’
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ মে, ২০১৯ ২৩:৫০

দীর্ঘদিন ধরে সরকারি প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকেরা পদোন্নতি না পাওয়ায় তাদের মধ্যে এক ধরনের প্যারালাইজ মানসিকতা কাজ করছে। একইসঙ্গে তারা অচল হয়ে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
তিনি বলেন, ‘এমন অচল হয়ে পড়া শিক্ষকদের চাঙ্গা করতে তাদের পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
সোমবার রাজধানীর প্রাইমারি টিচার্স ইনস্টিটিটে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) আয়োজিত ‘উদ্ভাবনী মেলা ও শোকেসিং-২০১৯’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এমন কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এইসব শিক্ষকেরা মনে করছেন, জীবনে তাদের আর পদোন্নতি হবে না। এ কারণে তারা হতাশার মধ্যে দিন পার করছেন। কিন্তু তাদের বলতে চাই, সরকার এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়ে সহকারী শিক্ষকদের মধ্য থেকে প্রধান শিক্ষক অথবা সহকারী থানা শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে পদোন্নতি কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন করে আর প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে না। যারাই প্রধান শিক্ষক হবেন তারা সহকারি থেকে পদোন্নতি পেয়ে হবেন।’
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যায়ের শতভাগ শিক্ষার্থী বাংলা পড়তে পারে না; এটি আমাদের ব্যর্থতা। আমাদের মনিটরিং ব্যবস্থা বেশ দুর্বল থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এখান থেকে উত্তরণের জন্য কার্যক্রম শুরু করেছি।’