সোয়া দুই কোটি শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে আজ
অনলাইন ডেস্ক | ২২ জুন, ২০১৯ ১২:০৭
সারাদেশে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শনিবার এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী দেশের ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্র খোলা থাকবে।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানিয়ে বলেন, দেশব্যাপী এক লাখ ২০ হাজার স্থায়ী কেন্দ্রসহ অতিরিক্ত ২০ হাজার ভ্রাম্যমান কেন্দ্রের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রগুলো বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, ফেরিঘাট, ব্রিজের টোল প্লাজা, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, খেয়াঘাট ইত্যাদি স্থানে অবস্থান করবে। দুর্গম এলাকায় ক্যাম্পেইন সফল করার জন্য পরবর্তী চারদিন বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি শিশুদের ভরাপেটে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা বলেন এবং জোর করে বা কান্নারত অবস্থায় বা ইতোমধ্যে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে এমন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না বলে জানান।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২২ জুন, ২০১৯ ১২:০৭

সারাদেশে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শনিবার এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী দেশের ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্র খোলা থাকবে।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানিয়ে বলেন, দেশব্যাপী এক লাখ ২০ হাজার স্থায়ী কেন্দ্রসহ অতিরিক্ত ২০ হাজার ভ্রাম্যমান কেন্দ্রের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রগুলো বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, ফেরিঘাট, ব্রিজের টোল প্লাজা, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, খেয়াঘাট ইত্যাদি স্থানে অবস্থান করবে। দুর্গম এলাকায় ক্যাম্পেইন সফল করার জন্য পরবর্তী চারদিন বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি শিশুদের ভরাপেটে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা বলেন এবং জোর করে বা কান্নারত অবস্থায় বা ইতোমধ্যে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে এমন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না বলে জানান।