জুনেই রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রে অনিয়মের প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ জুন, ২০১৯ ২১:১৫
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় নির্মাণাধীন ভবনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার আসবাব ক্রয়সহ আনুষঙ্গিক কাজে অনিয়মের অভিযোগে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন আগামী ৩০ জুনের মধ্যে জমা হবে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
রবিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০১৭-১৮ এর সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘রূপপুরে দুর্নীতির ঘটনায় যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে, অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতিবেদনের ভেতরই সীমাবদ্ধ থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘বিষয়টি একটু গভীরে গিয়ে আমরা তদন্ত করতে চাচ্ছি, দায়সারাভাবে নয়। আমরা ৩০ দিন সময় বাড়িয়েছি। প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা রিপোর্ট প্রকাশের প্র্যাকটিস করছি। আশা করি, ৩০ জুনের মধ্যে প্রতিবেদন পেয়ে যাব। এরপর সেটা সবার সামনে প্রকাশ করব। কিছুই গোপন থাকবে না।’
মন্ত্রণালয় ও আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সকলে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে। আমাদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজন। অতীতের গ্লানি, অনিয়ম, দুর্নীতি, অনৈতিকতাকে পরিহার করে আমাদের শুদ্ধ হতে হবে। আমরা আশা করছি শুদ্ধাচার পুরস্কারে প্রত্যেকেই উৎসাহিত হবেন।’
অনুষ্ঠানের শেষে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আখতার হোসেন, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমানের হাতে শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০১৭-২০১৮ তুলে দেন মন্ত্রী।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ জুন, ২০১৯ ২১:১৫

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় নির্মাণাধীন ভবনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার আসবাব ক্রয়সহ আনুষঙ্গিক কাজে অনিয়মের অভিযোগে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন আগামী ৩০ জুনের মধ্যে জমা হবে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
রবিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০১৭-১৮ এর সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘রূপপুরে দুর্নীতির ঘটনায় যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে, অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতিবেদনের ভেতরই সীমাবদ্ধ থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘বিষয়টি একটু গভীরে গিয়ে আমরা তদন্ত করতে চাচ্ছি, দায়সারাভাবে নয়। আমরা ৩০ দিন সময় বাড়িয়েছি। প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা রিপোর্ট প্রকাশের প্র্যাকটিস করছি। আশা করি, ৩০ জুনের মধ্যে প্রতিবেদন পেয়ে যাব। এরপর সেটা সবার সামনে প্রকাশ করব। কিছুই গোপন থাকবে না।’
মন্ত্রণালয় ও আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সকলে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে। আমাদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজন। অতীতের গ্লানি, অনিয়ম, দুর্নীতি, অনৈতিকতাকে পরিহার করে আমাদের শুদ্ধ হতে হবে। আমরা আশা করছি শুদ্ধাচার পুরস্কারে প্রত্যেকেই উৎসাহিত হবেন।’
অনুষ্ঠানের শেষে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আখতার হোসেন, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমানের হাতে শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০১৭-২০১৮ তুলে দেন মন্ত্রী।