বাবার জন্য দোয়া করবেন: এরিক এরশাদ
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৪ জুলাই, ২০১৯ ১২:২৯
একাদশ সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন ছেলে এরিক এরশাদ।
রোববার সকাল পৌনে ৮টায় রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় এরশাদ মারা যান।
তার মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে পৌঁছান তার পরিবারের সদস্য ও দলীয় নেতাকর্মীরা।
এ সময় এরশাদের ছোট ছেলে এরিক এরশাদ বাবার জন্য দোয়া চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, “আপনারা আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন। তাকে যেন আল্লাহ বেহেশত নসিব করেন।”
আজ বাদ জোহর এরশাদের প্রথম নামাজে জানাজা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় দ্বিতীয় জানাজা শেষে সেখান থেকে মরদেহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে।
এদিন বাদ আছর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এ তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। রাতে এরশাদের মরদেহ রাখা হবে সিএমএইচ এর হিমঘরে।
পরদিন মঙ্গলবার হেলিকপ্টারযোগে এরশাদের মরদেহ গ্রামের বাড়ি রংপুরে নেওয়া হবে। সেখানে রংপুর জেলা স্কুল মাঠে/ ঈদগাহ মাঠে বাদ জোহর চতুর্থ জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বিকেলে ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে দাফন করা হবে সাবেক এই সেনাপ্রধানকে।
প্রায় আট মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন এরশাদ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। গত ১০ দিন ধরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এরশাদ।
এরশাদ বর্তমান সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্বে ছিলেন। আওয়ামী লীগের আগের সরকারে তিনি প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূতের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৪ জুলাই, ২০১৯ ১২:২৯

একাদশ সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন ছেলে এরিক এরশাদ।
রোববার সকাল পৌনে ৮টায় রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় এরশাদ মারা যান।
তার মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে পৌঁছান তার পরিবারের সদস্য ও দলীয় নেতাকর্মীরা।
এ সময় এরশাদের ছোট ছেলে এরিক এরশাদ বাবার জন্য দোয়া চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, “আপনারা আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন। তাকে যেন আল্লাহ বেহেশত নসিব করেন।”
আজ বাদ জোহর এরশাদের প্রথম নামাজে জানাজা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় দ্বিতীয় জানাজা শেষে সেখান থেকে মরদেহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে।
এদিন বাদ আছর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এ তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। রাতে এরশাদের মরদেহ রাখা হবে সিএমএইচ এর হিমঘরে।
পরদিন মঙ্গলবার হেলিকপ্টারযোগে এরশাদের মরদেহ গ্রামের বাড়ি রংপুরে নেওয়া হবে। সেখানে রংপুর জেলা স্কুল মাঠে/ ঈদগাহ মাঠে বাদ জোহর চতুর্থ জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বিকেলে ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে দাফন করা হবে সাবেক এই সেনাপ্রধানকে।
প্রায় আট মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন এরশাদ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। গত ১০ দিন ধরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এরশাদ।
এরশাদ বর্তমান সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্বে ছিলেন। আওয়ামী লীগের আগের সরকারে তিনি প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূতের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।