সেনানিবাস মসজিদে এরশাদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৪ জুলাই, ২০১৯ ১৪:০০
সাবেক রাষ্ট্রপতি জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদ চত্বরে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজার আগে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি ও বর্তমান জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার সংক্ষিপ্ত জীবনী পাঠ করা হয়।
এছাড়া মরহুমের পক্ষ থেকে ভুল-ত্রুটি ক্ষমা চেয়ে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তার ছোটভাই জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
জানাজায় এরশাদের ছেলে শাদ এরশাদ, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, সাবেক সেনাপ্রধান আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হকসহ বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ সেনা কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কাজী ফিরোজ রশীদ, জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলু, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, হাবিবুর রহমান, এসএম ফয়সল চিশতী, আজম খান, মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা, আবদুস সবুর আসুদ, এটিউ তাজ রহমান, মেজর (অব) খালেদ আখতার, সফিকুল ইসলাম সেন্টু, মিজানুর রহমান, রেজাউল ইসলাম ভূইয়া, আলমগীর সিকদার লোটন, এমরান হোসেন মিয়াসহ জাতীয় পার্টির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা জানাজায় অংশ নেন।
এর আগে রবিবার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন ৯০ বছর বয়সী সাবেক এই রাষ্ট্রপতি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
গত ১০ দিন ধরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এরশাদ। তিনি মাইডোলিসপ্লাস্টিক সিনড্রোমে আক্রান্ত ছিলেন, রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতায়ও ভুগছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে তার ফুসফুসে দেখা দিয়েছিল সংক্রমণ, কিডনিও কাজ করছিল না।
মঙ্গলবার বনানীর সামরিক কবরস্থানে সাবেক এই সেনাপ্রধানকে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৪ জুলাই, ২০১৯ ১৪:০০

সাবেক রাষ্ট্রপতি জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদ চত্বরে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজার আগে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি ও বর্তমান জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার সংক্ষিপ্ত জীবনী পাঠ করা হয়।
এছাড়া মরহুমের পক্ষ থেকে ভুল-ত্রুটি ক্ষমা চেয়ে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তার ছোটভাই জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
জানাজায় এরশাদের ছেলে শাদ এরশাদ, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, সাবেক সেনাপ্রধান আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হকসহ বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ সেনা কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কাজী ফিরোজ রশীদ, জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলু, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, হাবিবুর রহমান, এসএম ফয়সল চিশতী, আজম খান, মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা, আবদুস সবুর আসুদ, এটিউ তাজ রহমান, মেজর (অব) খালেদ আখতার, সফিকুল ইসলাম সেন্টু, মিজানুর রহমান, রেজাউল ইসলাম ভূইয়া, আলমগীর সিকদার লোটন, এমরান হোসেন মিয়াসহ জাতীয় পার্টির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা জানাজায় অংশ নেন।
এর আগে রবিবার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন ৯০ বছর বয়সী সাবেক এই রাষ্ট্রপতি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
গত ১০ দিন ধরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এরশাদ। তিনি মাইডোলিসপ্লাস্টিক সিনড্রোমে আক্রান্ত ছিলেন, রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতায়ও ভুগছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে তার ফুসফুসে দেখা দিয়েছিল সংক্রমণ, কিডনিও কাজ করছিল না।
মঙ্গলবার বনানীর সামরিক কবরস্থানে সাবেক এই সেনাপ্রধানকে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।