এজলাসে খুনের ঘটনায় গাফিলতি থাকলে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ জুলাই, ২০১৯ ২৩:১২
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, কুমিল্লা আদালতের এজলাস কক্ষে আসামিকে খুন করার ঘটনায় কারো গাফিলতি আছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এজলাস কক্ষে এমন ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত। এরকম জায়গায় কীভাবে একজন মানুষ ধারাল অস্ত্র নিয়ে আসতে পারে, সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এতে নিরাপত্তাগত দিক থেকে যদি কারো গাফিলতি থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে বিজিবি সদর দফতরে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আদালতে কেমন নিরাপত্তা দেওয়া হবে, এটি আদালত ঠিক করে পুলিশকে নির্দেশ দেয়। আদালতের চাহিদামতো পুলিশ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। তবে এমন ঘটনার পর, আদালতকেন্দ্রিক নিরাপত্তা জোরদার করতে আমরা নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কনস্টেবল পদে নিয়োগে যেসব পুলিশ সদস্যদের জড়িতের অভিযোগ পাওয়া গেছে, তদন্তে প্রমাণ হলেই তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘এবার পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ স্বচ্ছ হয়েছে। সবধরনের তদবির-বাণিজ্য ঠেকাতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিল পুলিশ সদর দফতর। এত কিছুর মধ্যেও যেসব পুলিশ সদস্য ও কর্মকর্তা নিয়োগ বাণিজ্যে জড়িয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে, প্রমাণ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ জুলাই, ২০১৯ ২৩:১২

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, কুমিল্লা আদালতের এজলাস কক্ষে আসামিকে খুন করার ঘটনায় কারো গাফিলতি আছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এজলাস কক্ষে এমন ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত। এরকম জায়গায় কীভাবে একজন মানুষ ধারাল অস্ত্র নিয়ে আসতে পারে, সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এতে নিরাপত্তাগত দিক থেকে যদি কারো গাফিলতি থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে বিজিবি সদর দফতরে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আদালতে কেমন নিরাপত্তা দেওয়া হবে, এটি আদালত ঠিক করে পুলিশকে নির্দেশ দেয়। আদালতের চাহিদামতো পুলিশ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। তবে এমন ঘটনার পর, আদালতকেন্দ্রিক নিরাপত্তা জোরদার করতে আমরা নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কনস্টেবল পদে নিয়োগে যেসব পুলিশ সদস্যদের জড়িতের অভিযোগ পাওয়া গেছে, তদন্তে প্রমাণ হলেই তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘এবার পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ স্বচ্ছ হয়েছে। সবধরনের তদবির-বাণিজ্য ঠেকাতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিল পুলিশ সদর দফতর। এত কিছুর মধ্যেও যেসব পুলিশ সদস্য ও কর্মকর্তা নিয়োগ বাণিজ্যে জড়িয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে, প্রমাণ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।