রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ৪১ এনজিও প্রত্যাহার
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩১ আগস্ট, ২০১৯ ১৭:৩৯
কক্সবাজারের উখিয়ায় অবস্থিত কুতুপালংয়ের রোহিঙ্গা ক্যাম্প। ছবি এএফপি।
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ৪১ বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।
তিনি জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা সমস্যা সৃষ্টির পর ১৩৯ এনজিও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছিল। এদের মধ্যে অপকর্মে জড়িত থাকায় তালিকা করে ৪১টি এনজিওকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে দক্ষিণ সুরমায় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
আব্দুল মোমেন বলেন, এখনও বিভিন্ন এনজিও একই কাজ করছে। সেধরনের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদিও বিভিন্ন দেশি ও বিদেশি এনজিও নানাভাবে তদবির করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ার।
রাখাইনে মিয়ানমারের সেনাদের নির্যাতন হতে জীবন বাঁচাতে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢল নামে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নেন বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। নতুন-পুরনো মিলিয়ে এখন ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা কক্সবাজারে অবস্থান করছে। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের আশ্রয়ের পাশাপাশি সার্বিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩১ আগস্ট, ২০১৯ ১৭:৩৯

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ৪১ বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।
তিনি জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা সমস্যা সৃষ্টির পর ১৩৯ এনজিও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছিল। এদের মধ্যে অপকর্মে জড়িত থাকায় তালিকা করে ৪১টি এনজিওকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে দক্ষিণ সুরমায় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
আব্দুল মোমেন বলেন, এখনও বিভিন্ন এনজিও একই কাজ করছে। সেধরনের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদিও বিভিন্ন দেশি ও বিদেশি এনজিও নানাভাবে তদবির করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ার। রাখাইনে মিয়ানমারের সেনাদের নির্যাতন হতে জীবন বাঁচাতে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢল নামে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নেন বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। নতুন-পুরনো মিলিয়ে এখন ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা কক্সবাজারে অবস্থান করছে। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের আশ্রয়ের পাশাপাশি সার্বিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে।