কাশ্মীর নিয়ে আবদুল মোমেনকে পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর 'ফোন'
অনলাইন ডেস্ক | ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ১২:২০
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন (বাঁয়ে) এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাখদুম শাহ মেহমুদ কুরেশি।
ভারত শাসিত জম্মু ও কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
তাদের দাবি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাখদুম শাহ মেহমুদ কুরেশি আবদুল মোমেনের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ইউএনবির খবরে বলা হয়, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা ফোনালাপের এ তথ্য নিশ্চিত করলেও বিস্তারিত কিছু বলেননি।
মঙ্গলবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ফোনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে শাহ মেহমুদ কুরেশি অবহিত করেন যে, ভারতের অবৈধ এবং একতরফা পদক্ষেপ জম্মু ও কাশ্মীরের বিরোধপূর্ণ অবস্থানকে বদলে দেবে যা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ রেজুলেশনের লঙ্ঘন।
এসময় তিনি খাদ্য ও জীবন রক্ষাকারী ওষুধের মারাত্মক সংকট, সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা এবং ৩০ দিনের মতো অবরুদ্ধ অবস্থার কথা উল্লেখ করে কাশ্মীরের অবনতিশীল মানবাধিকার ও মানবিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন।
‘অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরে’ ভারতের নেওয়া পদক্ষেপ এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি সৃষ্টি করেছে বলেও মন্তব্য করেন পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এসময় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সংলাপ ও আলোচনার মধ্য দিয়ে বিরোধ নিরসনের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন বলে পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ১২:২০

ভারত শাসিত জম্মু ও কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
তাদের দাবি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাখদুম শাহ মেহমুদ কুরেশি আবদুল মোমেনের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ইউএনবির খবরে বলা হয়, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা ফোনালাপের এ তথ্য নিশ্চিত করলেও বিস্তারিত কিছু বলেননি।
মঙ্গলবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ফোনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে শাহ মেহমুদ কুরেশি অবহিত করেন যে, ভারতের অবৈধ এবং একতরফা পদক্ষেপ জম্মু ও কাশ্মীরের বিরোধপূর্ণ অবস্থানকে বদলে দেবে যা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ রেজুলেশনের লঙ্ঘন।
এসময় তিনি খাদ্য ও জীবন রক্ষাকারী ওষুধের মারাত্মক সংকট, সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা এবং ৩০ দিনের মতো অবরুদ্ধ অবস্থার কথা উল্লেখ করে কাশ্মীরের অবনতিশীল মানবাধিকার ও মানবিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন।
‘অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরে’ ভারতের নেওয়া পদক্ষেপ এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি সৃষ্টি করেছে বলেও মন্তব্য করেন পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এসময় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সংলাপ ও আলোচনার মধ্য দিয়ে বিরোধ নিরসনের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন বলে পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়।