বাংলাদেশে কেউ সংখ্যালঘু নয়: প্রধানমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক | ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ২০:৪৭
বাংলাদেশে কেউ সংখ্যালঘু নয় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার গণভবনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছাবিনিময় অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।
বাংলার মাটিতে সকল ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, এটা প্রমাণ করেছে বর্তমান সরকার। বাংলাদেশে সব ধর্মের নাগরিকদের সমান অধিকার রয়েছে। তাই সংখ্যালঘু মনে করে নিজেদের ছোট করবেন না।'
তিনি বলেন, কেউ নিজেকে সংখ্যালঘু বললে আমার কষ্ট হয়।
অনুষ্ঠানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কল্যাণে সরকারের নেয়া বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'বর্তমান সরকার উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে অধিকার নিশ্চিতে কাজ করেছে।'
পিতার সম্পদে নারীদের অধিকার নিশ্চিতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময়, প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, 'বিএনপি জামাত শাসন আমলে সংখ্যালঘু নির্যাতন মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিলো।'
গণভবনে জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সার্বজনীন পুজা কমিটি ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ।
খবর বাসস।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ২০:৪৭

বাংলাদেশে কেউ সংখ্যালঘু নয় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার গণভবনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছাবিনিময় অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।
বাংলার মাটিতে সকল ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, এটা প্রমাণ করেছে বর্তমান সরকার। বাংলাদেশে সব ধর্মের নাগরিকদের সমান অধিকার রয়েছে। তাই সংখ্যালঘু মনে করে নিজেদের ছোট করবেন না।'
তিনি বলেন, কেউ নিজেকে সংখ্যালঘু বললে আমার কষ্ট হয়।
অনুষ্ঠানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কল্যাণে সরকারের নেয়া বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'বর্তমান সরকার উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে অধিকার নিশ্চিতে কাজ করেছে।'
পিতার সম্পদে নারীদের অধিকার নিশ্চিতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময়, প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, 'বিএনপি জামাত শাসন আমলে সংখ্যালঘু নির্যাতন মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিলো।'
গণভবনে জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সার্বজনীন পুজা কমিটি ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ।
খবর বাসস।