মশা মারতে উত্তর সিটি পাচ্ছে ৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা
অনলাইন ডেস্ক | ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ২৩:৩৩
অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি বুধবার এক বৈঠকে ৫ কোটি৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে মশার ওষুধ ও যন্ত্রপাতি কিনতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) একটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করা অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের বাহক মশা মারার জন্য ডিএনসিসি এক মাসের মধ্যে ওষুধ ও যন্ত্রপাতি ক্রয় করবে।
প্রস্তাব অনুযায়ী, একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান এক মাসের মধ্যে ২০০ ধোঁয়ার মেশিন, ১৫০ হস্তচালিত মেশিন ও ৪০ হাজার লিটার মশার ওষুধ (৫ শতাংশ ম্যালাথিয়ন) সরবরাহ করবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রিসভা কমিটি সময় বাঁচাতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির (ডিপিএম) অধীনে দেশীয় সরবরাহকারীকে কাজ দেয়ার জন্য প্রস্তাবটি অনুমোদন করেছে।
এ ক্ষেত্রে উন্মুক্ত দরপত্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হলে দেরি হতো। তাই জনস্বার্থের কথা বিবেচনা করে দ্রুত ক্রয়ের জন্য ডিপিএম পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
মুস্তফা কামাল দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসরণ করে ডেঙ্গু রোধে এখন সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে। ‘বিষয়টি নিয়ে কিছু ভুল বোঝাবুঝি ছিল, কিন্তু এখন সবকিছু সমন্বিতভাবে করা হচ্ছে।’
তিনি আরও জানান, মন্ত্রিসভা কমিটি এখনো ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাছ থেকে ডিএনসিসির মতো কোনো প্রস্তাব পায়নি। তবে তারাও হয়তো শিগগিরই একই প্রস্তাব দেবে।
সারা বছর ধরে মশার বিরুদ্ধে কার্যক্রম চলবে বলে জানান তিনি।
খবর ইউএনবি।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ২৩:৩৩

অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি বুধবার এক বৈঠকে ৫ কোটি৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে মশার ওষুধ ও যন্ত্রপাতি কিনতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) একটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করা অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের বাহক মশা মারার জন্য ডিএনসিসি এক মাসের মধ্যে ওষুধ ও যন্ত্রপাতি ক্রয় করবে।
প্রস্তাব অনুযায়ী, একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান এক মাসের মধ্যে ২০০ ধোঁয়ার মেশিন, ১৫০ হস্তচালিত মেশিন ও ৪০ হাজার লিটার মশার ওষুধ (৫ শতাংশ ম্যালাথিয়ন) সরবরাহ করবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রিসভা কমিটি সময় বাঁচাতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির (ডিপিএম) অধীনে দেশীয় সরবরাহকারীকে কাজ দেয়ার জন্য প্রস্তাবটি অনুমোদন করেছে।
এ ক্ষেত্রে উন্মুক্ত দরপত্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হলে দেরি হতো। তাই জনস্বার্থের কথা বিবেচনা করে দ্রুত ক্রয়ের জন্য ডিপিএম পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
মুস্তফা কামাল দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসরণ করে ডেঙ্গু রোধে এখন সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে। ‘বিষয়টি নিয়ে কিছু ভুল বোঝাবুঝি ছিল, কিন্তু এখন সবকিছু সমন্বিতভাবে করা হচ্ছে।’
তিনি আরও জানান, মন্ত্রিসভা কমিটি এখনো ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাছ থেকে ডিএনসিসির মতো কোনো প্রস্তাব পায়নি। তবে তারাও হয়তো শিগগিরই একই প্রস্তাব দেবে।
সারা বছর ধরে মশার বিরুদ্ধে কার্যক্রম চলবে বলে জানান তিনি।
খবর ইউএনবি।