ডিজিটাল বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার : জব্বার
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:৫৫
ফাইল ফটো
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ শুধু চতুর্থ শিল্পবিপ্লবই নয়, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা নতুন প্রজন্মকে যদি ডিজিটাল দক্ষতা দিতে পারি, যদি তাদের মানবসম্পদে রূপান্তর করতে পারি তাহলেই আমরা বিশ্বে ডিজিটাল বিপ্লবের নেতৃত্ব দিতে পারব। ডিজিটাল বাংলাদেশ হচ্ছে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বৈষম্যহীন একটি উন্নত জাতি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম।’
বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে দি ইকোনমিক টাইমস গ্রুপের গেস্নাবাল এন্টারপ্রাইজ টেকনোলজি ফোরাম আয়োজিত ‘ভিশন ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দুবছরে এই অঞ্চলের শক্তিশালী অর্থনীতির দেশকে বাংলাদেশ পেছনে ফেলবে। ২০০৮ সালের দরিদ্রসীমা ৪৪ ভাগ থেকে দশ বছরে ২২ ভাগে নামিয়ে আনা হয়েছে। আমরা ৫জি প্রযুক্তি পরীক্ষা সম্পূর্ণ করেছি। ২০২৩ সালের মধ্যে ৫জি চালু করার রোডম্যাপ তৈরিরও কাজ শুরু হয়েছে।’
টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, আমাদের এই জনগোষ্ঠীকে সঠিকভাবে পরিচালিত করতে পারলে তাদের দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হিসেবে দেখতে পাব। ভারত, নেপাল কিংবা ভুটানের অবস্থাটাও কাছাকাছি। এই অঞ্চলের ভূ-প্রাকৃতিক অবস্থা কেবল সামঞ্জস্যপূর্ণই নয় বরং এখানকার মানুষ মেধায় পৃথিবীতে অন্যতম সেরা, বারবার আমরা তা প্রমাণ করেছি ।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:৫৫

ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ শুধু চতুর্থ শিল্পবিপ্লবই নয়, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা নতুন প্রজন্মকে যদি ডিজিটাল দক্ষতা দিতে পারি, যদি তাদের মানবসম্পদে রূপান্তর করতে পারি তাহলেই আমরা বিশ্বে ডিজিটাল বিপ্লবের নেতৃত্ব দিতে পারব। ডিজিটাল বাংলাদেশ হচ্ছে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বৈষম্যহীন একটি উন্নত জাতি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম।’
বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে দি ইকোনমিক টাইমস গ্রুপের গেস্নাবাল এন্টারপ্রাইজ টেকনোলজি ফোরাম আয়োজিত ‘ভিশন ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দুবছরে এই অঞ্চলের শক্তিশালী অর্থনীতির দেশকে বাংলাদেশ পেছনে ফেলবে। ২০০৮ সালের দরিদ্রসীমা ৪৪ ভাগ থেকে দশ বছরে ২২ ভাগে নামিয়ে আনা হয়েছে। আমরা ৫জি প্রযুক্তি পরীক্ষা সম্পূর্ণ করেছি। ২০২৩ সালের মধ্যে ৫জি চালু করার রোডম্যাপ তৈরিরও কাজ শুরু হয়েছে।’
টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, আমাদের এই জনগোষ্ঠীকে সঠিকভাবে পরিচালিত করতে পারলে তাদের দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হিসেবে দেখতে পাব। ভারত, নেপাল কিংবা ভুটানের অবস্থাটাও কাছাকাছি। এই অঞ্চলের ভূ-প্রাকৃতিক অবস্থা কেবল সামঞ্জস্যপূর্ণই নয় বরং এখানকার মানুষ মেধায় পৃথিবীতে অন্যতম সেরা, বারবার আমরা তা প্রমাণ করেছি ।