গেজেট প্রকাশের জন্য চূড়ান্ত বিএনবিসি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ১৯:০৩
বিএনবিসি'র চূড়ান্ত সংস্করণ গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে হস্তান্তর করে স্টিয়ারিং কমিটি।
বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোডের (বিএনবিসি) চূড়ান্ত সংস্করণ গেজেট আকারে প্রকাশের জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের নিকট হস্তান্তর করেছে বিএনবিসি-২০১৭ প্রণয়নের জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটি।
এ সময়ে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. আখতার হোসেন, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. সাহাদাত হোসেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ড. সুলতান আহমেদ, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান উপস্থিত ছিলেন।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যুরো অব রিসার্চ টেস্টিং অ্যান্ড কনসালটেশনের (বিআরটিসি) সহযোগিতায় হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট বিএনবিসি ২০১৭'র চূড়ান্ত সংস্করণ তৈরি করেছে।
এ বিল্ডিং কোড প্রণয়নে গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির এবং সদস্য সচিব ছিলেন হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার।
তিনটি ভলিউমের বিএনবিসি-২০১৭'র চূড়ান্ত সংস্করণ ২০১৯ সালে গেজেট আকারে প্রকাশ হতে যাচ্ছে এবং গেজেট প্রকাশের পর এটি অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে।
তারা আরো জানায়, গেজেট প্রকাশের পর বিএনবিসি-২০১৭ ভবন নির্মাণে জড়িত পেশাজীবীদের জন্য সুষ্ঠুভাবে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে তাদের কার্যক্রম পরিচালনায় অত্যন্ত সহায়ক হবে।
তারা জানায়, কারিগরী দিক থেকে বিএনবিসি’র বর্তমান সংস্করণ যুগোপযোগী ও সর্বাধুনিক তথ্যসমৃদ্ধ নীতিমালা। কাঠামো কৌশল, স্থাপত্য কৌশল, ভিত্তি কৌশল, অগ্নিপ্রতিরোধ, প্লাম্বিং, তড়িৎ কৌশল, যন্ত্র কৌশল ইত্যাদি কারীগরি বিষয়ে এই কোডে সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা রয়েছে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, এই কোড বাস্তবায়নের জন্য এতে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলটরি অথরিটি গঠনের প্রস্তাব সংযোজন করা হয়েছে। বিএনবিসি-২০১৭ গেজেট আকারে প্রকাশের পরে বাংলাদেশের সকল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এটি মেনে চলা আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক হবে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ১৯:০৩

বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোডের (বিএনবিসি) চূড়ান্ত সংস্করণ গেজেট আকারে প্রকাশের জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের নিকট হস্তান্তর করেছে বিএনবিসি-২০১৭ প্রণয়নের জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটি।
এ সময়ে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. আখতার হোসেন, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. সাহাদাত হোসেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ড. সুলতান আহমেদ, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান উপস্থিত ছিলেন।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যুরো অব রিসার্চ টেস্টিং অ্যান্ড কনসালটেশনের (বিআরটিসি) সহযোগিতায় হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট বিএনবিসি ২০১৭'র চূড়ান্ত সংস্করণ তৈরি করেছে।
এ বিল্ডিং কোড প্রণয়নে গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির এবং সদস্য সচিব ছিলেন হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার।
তিনটি ভলিউমের বিএনবিসি-২০১৭'র চূড়ান্ত সংস্করণ ২০১৯ সালে গেজেট আকারে প্রকাশ হতে যাচ্ছে এবং গেজেট প্রকাশের পর এটি অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে।
তারা আরো জানায়, গেজেট প্রকাশের পর বিএনবিসি-২০১৭ ভবন নির্মাণে জড়িত পেশাজীবীদের জন্য সুষ্ঠুভাবে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে তাদের কার্যক্রম পরিচালনায় অত্যন্ত সহায়ক হবে।
তারা জানায়, কারিগরী দিক থেকে বিএনবিসি’র বর্তমান সংস্করণ যুগোপযোগী ও সর্বাধুনিক তথ্যসমৃদ্ধ নীতিমালা। কাঠামো কৌশল, স্থাপত্য কৌশল, ভিত্তি কৌশল, অগ্নিপ্রতিরোধ, প্লাম্বিং, তড়িৎ কৌশল, যন্ত্র কৌশল ইত্যাদি কারীগরি বিষয়ে এই কোডে সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা রয়েছে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, এই কোড বাস্তবায়নের জন্য এতে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলটরি অথরিটি গঠনের প্রস্তাব সংযোজন করা হয়েছে। বিএনবিসি-২০১৭ গেজেট আকারে প্রকাশের পরে বাংলাদেশের সকল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এটি মেনে চলা আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক হবে।