প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
সাক্ষরজ্ঞানের সঙ্গে প্রশিক্ষণ দিতে হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:৩৯
সাক্ষরজ্ঞানের সঙ্গে নাগরিকদের কাজের প্রশিক্ষণ দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘প্রশিক্ষণ নিলে মানুষ কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন। এটি না হলে নিরক্ষর মানুষদের সাক্ষরতার আওতায় এনে কোনো সুফল আসবে না।’
বৃহস্পতিবার রাজধানীর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো অডিটোরিয়ামে গোলটেবিল আলোচনায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘নিরক্ষর মানুষদের সাক্ষরজ্ঞান কার্যক্রমে জেলা পর্যায়ে অনেক ত্রুটি রয়েছে। অনেকে এ কার্যক্রমের নামে সরকারি অর্থ অপচয় করছেন।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বয়স্ক ও ঝরেপড়া শিশুদের অক্ষরজ্ঞান দিলে স্থায়ী হবে না। তাদের হাতেকলমে শেখার জন্য প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এখন দেশে গুণগত শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে দিনে একটি করে বাংলা ও ইংরেজি শব্দ শেখানো হচ্ছে।’
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০১৯ উপলক্ষে এ গোলটেবিল আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন উপানুষ্ঠানিক ব্যুরোর মহাপরিচালক তপন কুমার রায়। এতে ‘বহু ভাষার সাক্ষরতা, উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উপানুষ্ঠানিক ব্যুরোর কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন, ইউনেস্কোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ব্রেটিক খলিদুন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:৩৯

সাক্ষরজ্ঞানের সঙ্গে নাগরিকদের কাজের প্রশিক্ষণ দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘প্রশিক্ষণ নিলে মানুষ কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন। এটি না হলে নিরক্ষর মানুষদের সাক্ষরতার আওতায় এনে কোনো সুফল আসবে না।’
বৃহস্পতিবার রাজধানীর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো অডিটোরিয়ামে গোলটেবিল আলোচনায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘নিরক্ষর মানুষদের সাক্ষরজ্ঞান কার্যক্রমে জেলা পর্যায়ে অনেক ত্রুটি রয়েছে। অনেকে এ কার্যক্রমের নামে সরকারি অর্থ অপচয় করছেন।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বয়স্ক ও ঝরেপড়া শিশুদের অক্ষরজ্ঞান দিলে স্থায়ী হবে না। তাদের হাতেকলমে শেখার জন্য প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এখন দেশে গুণগত শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে দিনে একটি করে বাংলা ও ইংরেজি শব্দ শেখানো হচ্ছে।’
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০১৯ উপলক্ষে এ গোলটেবিল আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন উপানুষ্ঠানিক ব্যুরোর মহাপরিচালক তপন কুমার রায়। এতে ‘বহু ভাষার সাক্ষরতা, উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উপানুষ্ঠানিক ব্যুরোর কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন, ইউনেস্কোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ব্রেটিক খলিদুন প্রমুখ বক্তব্য দেন।